৪ আগস্ট দিনাজপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গুলিতে আহতের ঘটনায় শেখ হাসিনা, সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিমসহ ৫৯ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জেলার রাজবাটি এলাকার এ.বি.এম সিদ্দিকের ছেলে মো. ফাহিম ফয়সাল শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) কোতোয়ালি থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মালার অন্য আমিরা হলেন- ইমদাদ সরকার, মোমিনুল ইসলাম, শেখ মোহাম্মদ শাহ্ আলম, আনোয়ার হোসেন, নোওশাদ ইকবাল কলিংশ, বিশ্বজিৎ ঘোষ কাঞ্চন, রমজান, রেজাউল ইসলাম রেজা, মো. জর্জেস সোহেল, মো. রানা, নওসাদ, সাদেকুল, মো. মামুন, মো. জাহিদি পারভেজ অপূর্ব, মো. আলাউদ্দীন, জেমী, মো. তায়েব, দুলাল হোসেন, আবু রায়হান আবু, আবু ইবনে রজ্জব, সুমন, শাজাহান নোবেল, মনিরুজ্জামান জুয়েল, সালেকিন রানা, আব্দুল্লাহ আল আমীন সৌরভ, দিপু, শাওন, সানি, মো. আবু তৈয়ব আলী দুলাল, ওয়ারেসুল হক রঞ্জু, কপিল বসাক, আইনজীবী শাহাজাদা, রহমত আলী, আহমাদ ইবনে সাইদ দিপ্ত, তানভির রেজওয়ান শান্ত, লাইজুর, রাফু, জিল্লুর, মো. আব্দুল লতিফ, মো. সুজন, মো. নুর নবিন, মো. হাসনাত আজিম লিয়ন, আতিয়ার রহমান, সৈকত পাল, মো. ফিরোজ, মো. রতন, মো. ফয়সাল হাবিব সুমন, মো. মোসাদ্দেক হোসেন রানা, মোবারক হোসেন, মশিউর রহমান, মো. হারুন উর রশিদ রায়হান, মো. সারোয়ার জাহান রাজ্য, সোহরাব, আক্তারুজ্জামান, মোস্তফা কামাল, সত্যঘোষ এবং মো. সালাউদ্দিন হক।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ হোসেন বলেন, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দিনাজপুর মুন্সিপাড়ায় জেনারেল হাসপাতালের সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছিলেন এই মামলার বাদী ফাহিম ফয়সাল। তাকে হত্যার চেষ্টার জন্য শেখ হাসিনাকে ১ নম্বর ও সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিমকে ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে।