অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

কোটা আন্দোলনঃ মোবাইল ফোনের ফোর-জি সেবা চালু, বন্ধ থাকছে সামাজিক মাধ্যম

১৯:৫৫ ২৮.৭.২০২৪

চলমান সমস্যার সমাধান চেয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে যুক্তরাষ্ট্রসহ ১৪ বিদেশি মিশনের চিঠি

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সহিংসতার পর এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে যৌথভাবে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের কাছে চিঠি দিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত ১৪টি বিদেশি মিশন।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও অস্ট্রেলিয়ার মিশন থেকে হাছান মাহমুদের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়।

বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে এমন চিঠি পাঠানো হয়েছে উল্লেখ করে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এক কূটনীতিক। তবে চিঠির বিষয়বস্তু সম্পর্কে তিনি কিছু জানাননি।

চিঠিতে প্রাণহানি, সম্পত্তি ধ্বংস, মানবাধিকার সুরক্ষা ও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণের গুরুত্বের মতো বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে বলে একটি কূটনৈতিক সূত্র জানায়।

এর আগে, সম্প্রতি এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে সহিংসতা ও মর্মান্তিক প্রাণহানির ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ইইউ। ইইউ বলেছে, আরো সহিংসতা এড়ানো এবং আইনের শাসন ও গণতান্ত্রিক স্বাধীনতার ভিত্তিতে যত দ্রুত সম্ভব পরিস্থিতির শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করা অত্যাবশ্যক।

এছাড়া, প্রাণহানির ঘটনা অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে যুক্তরাজ্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বুধবার বাংলাদেশে সকল পক্ষকে – সরকার, বিক্ষোভকারী এবং সাধারণ নাগরিকদের - সহিংসতা এড়িয়ে চলার আহবান জানিয়েছেন।

মিলার বুধবার পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র শান্তিপূর্ণ সমাবেশ সমর্থন করে, কিন্তু সেই অধিকারকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে সহিংসতার পথে যাওয়ার নিন্দা করে।

তিনি বলেন, “যারা শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার চর্চা করছেন আমরা তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতার নিন্দা করি। এবং আমরা বিক্ষোভকারীদের তরফ থেকে সহিংসতারও নিন্দা করি।”

এদিকে, কানাডা তার সাম্প্রতিক বিবৃতিতে বলেছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় বাংলাদেশের জনগণ যে সহিংসতার শিকার হয়েছেন, তাতে তারা মর্মাহত।

কানাডার মিশন থেকে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়, “শান্তিপূর্ণ সমাধান ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের পাশাপাশি ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবার এবং ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি আমরা সমবেদনা জানাই।”

কানাডা হাইকমিশনের বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে যে বিচার ব্যবস্থাকে অবশ্যই গ্রেপ্তার হওয়াদের জন্য যথাযথ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে হবে এবং এই দুঃখজনক ঘটনার জন্য দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।

অন্যদিকে, ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা দেখে তিনি মর্মাহত এবং মেট্রোরেল স্টেশনের ক্ষয়ক্ষতি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক।

(এই প্রতিবেদনের কিছু তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে।)

১৯:২৮ ২৮.৭.২০২৪

‘পুলিশ ঝুঁকিমুক্ত মনে করলে সমন্বয়কদের ছেড়ে দেয়া হবে’, বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

কোটা সংস্কার আন্দোলনের পাঁচ সমন্বয়ককে গ্রেপ্তার করা হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তিনি বলেন, পুলিশ তাদের ঝুঁকিমুক্ত মনে করলে ছেড়ে দেয়া হবে। রবিবার (২৮ জুলাই) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তারা নিজেরাই বলছেন তারা ঝুঁকিতে আছেন। একজন তার বাবাকে বলেছিলেন, তিনি বিশেষ প্রয়োজনে আত্মগোপন করেছেন। তারা নিজেরাই বলছেন, ঝুঁকিতে রয়েছেন। সেজন্য, তাদের নিরাপত্তার জন্য হেফাজতে নেয়া হয়েছে; আরো বলেন তিনি।

আসাদুজ্জামান খান জানান “তাদের জিজ্ঞেস করা হয়, কোন কোন রাজনৈতিক দল কিংবা কারা তাদের প্ররোচনা দিয়েছে, যে কারণে পরবর্তীতে আন্দোলন সহিংস রূপ নিলো; এগুলো আমরা তাদের জিজ্ঞেস করছি। এগুলোর উত্তরও তারা দিচ্ছেন।”

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান যে এখনো তাদের গ্রেপ্তার করা হয়নি; হেফাজতে আছে। “তারা ঝুঁকি মুক্ত হলেই, ছেড়ে দিতে পারবো কি না, হিসাব-নিকাশ করছি। পুলিশ যদি মনে করে তারা ঝুঁকিমুক্ত, তাহলে তখনই তাদের ছেড়ে দেয়া হবে। আমরা তাদের গ্রেপ্তার করিনি;” যোগ করেন তিনি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়করা নিরাপদে রয়েছেন বলে তাদের পরিবারকে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) হারুন-অর-রশীদ। দাবি করেন, “তাদের আপনজনরা নিরাপদে আছেন, উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।”

রবিবার (২৮ জুলাই) নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন বলেন, “সমন্বয়কারীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে আমাদের হেফাজতে নিয়েছি। আমরা তাদের পরিবারকে আশ্বস্ত করছি যে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আমরা তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছি এবং তাদের পরিবারকেও এ বিষয়ে আশ্বস্ত করতে হবে।”

তাদের কতদিন হেফাজতে রাখা হবে, জানতে চাইলে হারুন বলেন, “এ বিষয়ে আমরা সমন্বয়কারী ও তাদের পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করবো।”

সমন্বয়কারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে কি না; জানতে চাইলে হারুন বলেন, “নিরাপত্তার জন্য তারা আমাদের সঙ্গে থাকলেও, তাদের সঙ্গে আমাদের নানা আলোচনা হয়েছে। আমরা জানতে চেয়েছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের সময় কারা তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছে এবং কারা তাদের উসকানি দিয়েছে। তারা আমাদের কিছু নাম ও নম্বর দিয়েছে।”

ডিবি হেফাজতে নির্যাতন প্রসঙ্গে হারুন বলেন, “আমাদের হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের সঙ্গে আমরা কোনো দুর্ব্যবহার করিনি।”

পরিবার ও শিক্ষকদের মাধ্যমে নিরাপত্তা দেয়ার অনুরোধের বিষয়ে জানতে চাইলে, হারুন বলেন, “আমরা এ ধরনের কোনো অনুরোধ পাইনি। আমরা শুধু তাদের নিরাপত্তার কথা ভেবে হেফাজতে নিয়েছি এবং তাদের আন্দোলন সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন করেছি।”

উল্লেখ্য, গত শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকার গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়। পরে শনিবার (২৭ জুলাই) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহকে গোয়েন্দা পুলিশ তাদের হেফাজতে নিয়েছে।

(এই প্রতিবেদনের তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে।)

১৯:২৩ ২৮.৭.২০২৪

ডিবি কার্যালয়ে গিয়েও নাহিদ ইসলামের সাথে দেখা করতে পারলেন না তার মা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের মা মমতাজ নাহার ডিবি পুলিশের হেফাজতে নাহিদকে নির্যাতন করা হতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন।

রবিবার (২৮ জুলাই) ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কার্যালয়ের বাইরে দাঁড়িয়ে মমতাজ নাহার সাংবাদিকদের বলেন, "ডিবি বলছে নিরাপত্তার কারণে তাদের কাছে রেখেছে। সন্তান মা-বাবার কাছে নিরাপদ। ডিবি অফিসে কিসের নিরাপত্তা?"

মমতাজ নাহার আরও অভিযোগ করেন, তাঁরা নাহিদের সঙ্গে দেখা করতে চাইলেও তাঁদের গোয়েন্দা বিভাগের কার্যালয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।

গত শুক্রবার বিকেলে ঢাকার গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাধীন কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারকে পুলিশ হেফাজতে নেয়। পরে শনিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুইজন সমন্বয়ক সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহকে গোয়েন্দা পুলিশ তাদের হেফাজতে নিয়েছে।

এর আগে নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করেন রাষ্ট্রীয় কোন এক বাহিনী তাঁকে তুলে নিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামকে রবিবার চোখ বাধা অবস্থায় রবিবার (২১ জুলাই) পাওয়া যায়।

তাঁর সাথে যোগাযোগ করা হলে ভয়েস অফ আমেরিকাকে তিনি অভিযোগ করেন গত পরশু রাতে রাষ্ট্রীয় কোন এক বাহিনী তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, "আমাকে নেওয়ার পরে আমার হাত ও পায়ে আঘাত করা হয়। সেখানে এখনও রক্ত জমাট (বেঁধে) আছে।" এখন তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান ।

তিনি আরও বলেন, "আমাকে নির্যাতন করার পরে আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি।...সকালে পুর্বাচল- আশুলিয়া এলাকায় একটি ব্রিজের পাশে নিজেকে আবিষ্কার করি।"

তিনি আরও বলেন, "...জিজ্ঞাসাবাদ খুব বেশিদূর এগোয়নি। আমাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে...আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি।"

১৮:৫৭ ২৮.৭.২০২৪

মোবাইল ফোনের ফোর-জি সেবা চালু, বন্ধ থাকছে ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ-টিকটক

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট সহিংসতার পর বন্ধ হয়ে যাওয়া মোবাইল ইন্টারনেট সেবা রবিবার (২৮ জুলাই) বেলা ৩টা থেকে আবার চালু হয়েছে।

মোবাইল ইন্টারনেটের ফোর-জি সেবা চালু হলেও, বন্ধ থাকছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও টিকটক। এছাড়া, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবায় ইউটিউব দেখা গেলেও মোবাইল ইন্টারনেট সেবায় ইউটিউব দেখা যাবে না।

মোবাইল অপারেটর ও বিটিআরসি সূত্র জানায়, রবিবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে অপারেটরদের ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন বার্তা আদান-প্রদানের অ্যাপ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এর আগে, রবিবার সকালে মোবাইল অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক একই তথ্য জানান। তিনি বলেন, “সব গ্রাহক ৩ দিনের জন্য ৫ জিবি ইন্টারনেট বোনাস পাবেন।”

“ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমে চিঠি দিয়েছে বিটিআরসি। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ঢাকায় এসে তাদের প্রতিনিধিকে লিখিত অথবা ব্যাখ্যা দিতে হবে। তাদের সঙ্গে আলোচনার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে;” আরো জানান আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।

প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ফেসবুক তাদের পলিসি অনুযায়ী যেসব কনটেন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক করে দেয়ার কথা, সেগুলো সাবলীলভাবে প্রচার করে যাচ্ছে। সেসব কনটেন্টের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। কেন তারা ব্যবস্থা নেয়নি, সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে।

“আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের প্রতিনিধিদের বিটিআরসিতে তলব করা হয়েছে। তাদের সশরীরে এসে ব্যাখ্যা দিতে হবে;” তিনি যোগ করেন।

আপাতত ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক বন্ধ থাকছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, তাদের কাছে বিটিআরসি নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে যে ব্যাখ্যা চেয়েছে, তা স্পষ্ট করে না দেয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে অবাধে তাদের কার্যক্রম খুলে দেয়া হবে না।

“এ বিষয়ে সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে সরকার;” বলেন প্রতিমন্ত্রী পলক।

এর আগে, রবিবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত প্রতিমন্ত্রী দেশের চারটি মোবাইল অপারেটর কোম্পানি, চারটি মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস), অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিফোন অপারেটর বাংলাদেশের (অ্যামটব) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

(এই প্রতিবেদনের তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে।)

আরও লোড করুন

XS
SM
MD
LG