যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যে অপরাধী নজরদারী ব্যবস্থার দায়িত্বে ন্যাস্ত প্রবেশন কর্মকর্তারা বিতর্কিত চলচ্চিত্রের কথিত পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। ঐ ছবিটি মুসলিম বিশ্বে সহিংস প্রতিক্রিয়ার সুত্রপাত করে।
কথিত চিত্র পরিচালক নাকুলা বাসেলি নাকুলা ২০১০ সালের ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হবার পর দ্বিতীয়বার আইন লংঘন না করার শর্তে শাস্তি থেকে অব্যাহতি পায়। শর্ত অনুযায়ী তাঁকে কর্তৃপক্ষের নজরদারী বা প্রবেশনে থাকতে হয়। শনিবার শেরিফ অফিসের মুখপাত্র স্টিভ হুইটমোর বলেন, নাকুলা সেই প্রবেশনের শর্ত ভংগ করেছে কিনা, তাঁরা সে সম্পর্কে তাকে জেরা করেন।
তিনি বলেন, “তা্র হাতে কখনো হাতকড়া পড়ানো হয়নি। তাকে কখনো গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি। সে পুলিশি হেফাযতেও কখনো থাকেনি”।
কর্মকর্তারা বলেন, প্রবেশনের শর্ত অনুযায়ী প্রবেশন অফিসারের অনুমোদন ছাড়া পাঁচ বছর কম্প্যুটার বা ইন্টারনেট ব্যবহার তার জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। পুলিশ জানায়, নাকুলা ফেডারেল কর্তৃপক্ষের প্রশ্নের সম্মুখীন হতে স্বেচ্ছায় তাদের কাছে যায়।
ইসলামের মহানবীকে ব্যংগকারী The Innocence of Muslims নামের চলচ্চিত্রটি মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়ায় বিক্ষোভের সূচনা করে।
এর আগে ছবির কথিত পরিচালক যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অনুদানে পরিচালিত রেডিও সাওয়াতে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলে, “তার আরব ভাইদের শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করা শেখা উচিৎ”। সে বলে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার তার চলচ্ছিত্র তৈরীর সংগে জড়িত এ অভি্যোগ হাস্যকর আর আমেরিকার তার ছবির সঙ্গে কোন সম্পর্ক নেই।
কথিত চিত্র পরিচালক নাকুলা বাসেলি নাকুলা ২০১০ সালের ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হবার পর দ্বিতীয়বার আইন লংঘন না করার শর্তে শাস্তি থেকে অব্যাহতি পায়। শর্ত অনুযায়ী তাঁকে কর্তৃপক্ষের নজরদারী বা প্রবেশনে থাকতে হয়। শনিবার শেরিফ অফিসের মুখপাত্র স্টিভ হুইটমোর বলেন, নাকুলা সেই প্রবেশনের শর্ত ভংগ করেছে কিনা, তাঁরা সে সম্পর্কে তাকে জেরা করেন।
তিনি বলেন, “তা্র হাতে কখনো হাতকড়া পড়ানো হয়নি। তাকে কখনো গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি। সে পুলিশি হেফাযতেও কখনো থাকেনি”।
কর্মকর্তারা বলেন, প্রবেশনের শর্ত অনুযায়ী প্রবেশন অফিসারের অনুমোদন ছাড়া পাঁচ বছর কম্প্যুটার বা ইন্টারনেট ব্যবহার তার জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। পুলিশ জানায়, নাকুলা ফেডারেল কর্তৃপক্ষের প্রশ্নের সম্মুখীন হতে স্বেচ্ছায় তাদের কাছে যায়।
ইসলামের মহানবীকে ব্যংগকারী The Innocence of Muslims নামের চলচ্চিত্রটি মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়ায় বিক্ষোভের সূচনা করে।
এর আগে ছবির কথিত পরিচালক যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অনুদানে পরিচালিত রেডিও সাওয়াতে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলে, “তার আরব ভাইদের শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করা শেখা উচিৎ”। সে বলে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার তার চলচ্ছিত্র তৈরীর সংগে জড়িত এ অভি্যোগ হাস্যকর আর আমেরিকার তার ছবির সঙ্গে কোন সম্পর্ক নেই।