অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

ইরান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় এয়ার টু এয়ার মিসাইলসম্পন্ন ড্রোন যোগ করলো


ইরানের সেনা মিডিয়া দপ্তর থেকে দেয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, তেহরানে এক সেনা অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কারার ড্রোন দেখানো হয়। ১০ ডিসেম্বর ২০২৩।
ইরানের সেনা মিডিয়া দপ্তর থেকে দেয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, তেহরানে এক সেনা অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কারার ড্রোন দেখানো হয়। ১০ ডিসেম্বর ২০২৩।

ইরানের রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যম রবিবার বলেছে, তারা তাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় এয়ার টু এয়ার মিসাইল যোগ করেছে।

তাদের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইরনা বলেছে, দেশের সব সীমান্ত এলাকায় বিমান প্রতিরক্ষা্র অংশ হিসেবে এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্রসম্পন্ন 'কারার' ড্রোন যোগ করা হয়েছে।

বলা হচ্ছে, ঐ ড্রোনের পাল্লা ১০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। তেহরানে এক সেনা অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ঐ ড্রোন দেখানো হয়, যা টিভিতে সম্প্রচার করা হয়।

ইরনার খবরে বলা হয়, ইরানের সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চীফ জেনারেল আব্দোইব্রাহীম মুসাভি বলেছেন, শত্রুকে তাদের কৌশল আবার বিবেচনা করতে হবে কারণ ইরান সেনাবাহিনী আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।

মুসাভি বলেন, অক্টোবর মাসে সেনা মহড়ার সময় ঐ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়।

ইরানের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি তাদের ঘোষিত শত্রু যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইলসহ অনেক দেশের জন্য উদ্বেগ তৈরি করেছে।

ইসরাইলের অভিযোগ, তেহরান মধ্যপ্রাচ্যে তাদের মিত্র, বিশেষ করে লেবাননের শিয়া গোষ্ঠী হেজবুল্লাহ এবং ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীদের প্রচুর ড্রোন সরবরাহ করে।

ইরান ফিলিস্তিনি জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসকে সমর্থন করে।

ইউক্রেন এবং তাদের পশ্চিমা মিত্রদের অভিযোগ, ইরান রাশিয়াকে ইউক্রেন যুদ্ধে ড্রোন দিয়েছে। তেহরান ঐ অভিযোগ অস্বীকার করে।

কথিত অস্ত্র বিক্রির কারণে পশ্চিমা দেশগুলো ইরানের ওপর কয়েক দফা কড়া নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।

XS
SM
MD
LG