যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের এক শীর্ষ সম্মেলন হতে চলেছে আগামিকার সোমবার হেলসিঙ্কিতে। এরই মধ্যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউরোপে তাঁর ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন, নানা অনুষ্ঠানে, বৈঠেক। নেটো সম্মেলন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা, সব কিছু মিলিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই সফর অত্যন্ত ঘটনাবহুল এবং গুরুত্বপুর্ণ । এ সব বিষয় নিয়ে Bangladesh Institute of Peace & Security Studies ‘এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো শাফকাত মুনির টেলিফোনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আমাদের বললেন যে বাহ্যত নানান রকমের বাগাড়ম্বর সত্বেও বাস্তব সত্য হচ্ছে যে ইউরোপের মিত্র দেশগুলো সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক পারস্পরিক। একে অন্যকে পরিহার করতে পারবে না। নেটোর ভবিষ্যৎ নিয়ে হয়ত কিছুটা আশংকার সৃষ্টি হয়েছে এবং অতীতেও নেটোর বিকল্প ব্যবস্থার কথা ইউরোপীয় দেশগুলো ভেবেছে কিন্তু রাশিয়া এখন যখন প্রায় শীতল যুদ্ধের অবস্থানে ফিরে যাচ্ছে , তখনই নেটোর প্রয়োজনীয়তা সব চেয়ে বেশি।
শাফকাত মুনির হেলসিঙ্কি শীর্ষ বৈঠকের পূর্ণ সাফল্র সম্পর্কে নিশ্চিত নন বলে জানালেন তবে রাশিয়ার সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রচেষ্টার কথাও বলেন । তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া মধ্যে এমন অমিমাংসিত এমন অনেক বিষয় আছে যেগুলোর ব্যাপারে নিস্পত্তিতে পৌঁছুনো খুব সহজ নয়।