টান টান উত্তেজনা আর নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে শর্তসাপেক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি দেয়া হয়েছে। জনমনে নানা উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠার মধ্যে আজ শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের এই সমাবেশ। রাজধানী ছাড়াও সাতটি বিভাগীয় শহর ও প্রতিটি জেলা-উপজেলায় একযোগে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। নির্দলীয় সরকারের দাবিতে বেলা ২টায় শুরু হওয়া সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া। তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুমতি দেয়ার পর পরই নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুমতির জন্য একটি প্রতিনিধি দলকে ডিএমপিতে পাঠান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। নয়াপল্টনে সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ।
এদিকে কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ সারা দেশে কঠোর নিরাপত্তা নিয়েছে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, গাইবান্ধাসহ অনেক জেলায় নামানো হয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সমাবেশকে কেন্দ্র করে গত কয়েকদিন ধরে সারা দেশে চলছে গণগ্রেফতার। তবে মহাসমাবেশকে ঘিরে রাজধানীতে নেয়া হয়েছে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা। ঢাকার প্রতিটি মোড়ে মোড়ে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত র্যাব ও পুলিশ।
এদিকে কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ সারা দেশে কঠোর নিরাপত্তা নিয়েছে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, গাইবান্ধাসহ অনেক জেলায় নামানো হয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সমাবেশকে কেন্দ্র করে গত কয়েকদিন ধরে সারা দেশে চলছে গণগ্রেফতার। তবে মহাসমাবেশকে ঘিরে রাজধানীতে নেয়া হয়েছে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা। ঢাকার প্রতিটি মোড়ে মোড়ে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত র্যাব ও পুলিশ।