শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, গাজার খান ইউনিসের ড্রোন ফুটেজে দেখা গেছে, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে রবিবার (১৯ জানুয়ারি) কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির পর প্রথম জুম্মার নামাজ পড়তে সমবেত হয়েছেন নামাজিরা।
মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত মহম্মদ নাসেরদিন আল আলবানি মসজিদে জুম্মার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
ডিসেম্বরে প্রকাশিত জাতিসংঘের উপগ্রহ তথ্য (ইউনোস্যাট) মোতাবেক, গাজার প্রাক-যুদ্ধ অবকাঠামোর (১ লক্ষ ৭০ হাজারের বেশি ভবন) দুই-তৃতীয়াংশ ক্ষতিগ্রস্ত বা ধূলিস্যাৎ হয়ে গেছে; অর্থাৎ গাজা ভূখণ্ডের মোট অবকাঠামোর প্রায় ৬৯ শতাংশই ধ্বংস হয়েছে।
ইসরায়েল ও হামাস তিন পর্বের যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মত হয়েছে যা গাজায় ১৫ মাস ধরে চলা যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটাতে পারে।
এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ছয় সপ্তাহের প্রাথমিক পর্বের রূপরেখা অঙ্কন করা হয়েছে; এর মধ্যে রয়েছে গাজা ভূখণ্ড থেকে ধাপে ধাপে ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং ইসরায়েলের হাতে বন্দি ফিলিস্তিনিদের বিনিময়ে হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তি। (রয়টার্স)
যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৭ সালে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে। ইসরায়েল, মিশর, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাপানও হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে।