একটি ডাকঘরে গাজার বাসিন্দারা আশ্রয় নিয়েছিল। সেখানে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৩০ জন ফিলিস্তিনি নিহত ও ৫০ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী শুক্রবার বলেছে, তারা ইসলামিক জিহাদ গোষ্ঠীর একজন ঊর্ধ্বতন সদস্যকে নিশানা করছিল। বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর।
১৪ মাস ধরে চলা সংঘাতে পরিবারগুলি বাস্তুচ্যুত ও ছিন্নমূল হয়ে গেছে এবং নুসেইরাত শিবিরে একটি ডাকঘরে তারা আশ্রয় নিয়েছিল। এই ছিটমহলে ইসরায়েলি হামলার ফলে এদিন মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬-তে; এমনটাই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
ইসরায়েল বলেছে, তাদের লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসলামিক জিহাদ গোষ্ঠীর এক নেতা যে ইসরায়েলের বেসামরিক নাগরিক ও সৈন্যদের উপর হামলা চালিয়েছে। পাশাপাশি তেল আবিব অভিযোগ তুলেছে, জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি বেসামরিক অবকাঠামো ও নাগরিকদের মানব-ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে নিজেদের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। (রয়টার্স)
গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাস দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে ১,২০০ জন ইসরায়েলিকে হত্যা এবং প্রায় ২৪০ জনকে জিম্মি করার পর হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের সূচনা হয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ইসরায়েলের পাল্টা আক্রমণ ও বোমাবর্ষণ ৩৮,০০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। নিহতদের সিংহভাগ নারী এবং শিশু।
যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৭ সালে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে। ইসরায়েল, মিশর, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাপানও হামাসকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে।
👉 আরও পড়ুন: https://www.voabangla.com/a/7899457.html
বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের বায়ো বা আমাদের সম্পর্কে বর্ণনার জায়গাটি দেখুন।