জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সিদ্ধান্তমতে আজ ১৫ নভেম্বর থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হওয়ার কথা ছিল। এজন্য বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকেও নেয়া হয়েছিল পুরোপুরি প্রস্তুতি। প্রথম দিন ৩০টি পরিবারের ১৫০ জন রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু তাদের একজনও ফেরত যেতে রাজি না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করা যায়নি।
Your browser doesn’t support HTML5
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন হয়নি
মিয়ানমারের পক্ষ থেকে নাগরিকত্ব নিশ্চিত না করায় ফেরত যেতে রাজি হয়নি বলে জানিয়েছেন রোহিঙ্গারা।
প্রত্যাবাসনের জন্য যাচাই করতে ৪৮৫টি রোহিঙ্গা পরিবারের ২ হাজার ২৬০ জনের একটি তালিকা জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা-ইউএনএচসিআর-কে দেওয়া হয়। তালিকাভূক্ত এসব রোহিঙ্গা সেচ্ছায় মিয়ানমার যেতে চায় কিনা তা যাচাই করে সংস্থাটি। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারকে একটি প্রতিবেদন দেয় সংস্থাটি।
বাংলাদেশ সরকারের কর্মকর্তারা তালিকাভূক্ত যেসব রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য একত্র করেছিলেন সেখানে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে যাবেনা উল্লেখ করে স্লোগানও দিয়েছে। ক্যাম্প থেকে ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্প ১জন রোহিঙ্গাও যায়নি।