১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণ মামলায় অভিযুক্ত ইয়াকুব মেমনের আইনি লড়াই শেষ হয়ে গেল। সম্ভবত বৃহস্পতিবার সকাল সাতটায় নাগপুর জেলে ফাঁসি হয়ে যাবে তার। বুধবার বিকেল চারটেয় সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতির বেঞ্চ রায় দেয়, ইয়াকুবের বিচারে কোথাও কোনও ত্রুটি ছিল না।
অবশ্য ভারতের রাষ্ট্রপতি ও মহারাষ্ট্রের রাজ্যপালের কাছে তার প্রাণ-ভিক্ষার আবেদন নিয়ে তাঁদের সিদ্ধান্ত এখনও জানা যায়নি। অনেকের ধারণা, নিজেই ভারতীয় পুলিশের কাছে ইয়াকুব এই আশায় ধরা দিয়েছিল যে, বিস্ফোরণে তার প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল না বলে তার বেশি শাস্তি হবে না।
Your browser doesn’t support HTML5
বাস্তবে ওই ঘটনায় প্রাণদণ্ড হচ্ছে কেবলমাত্র ইয়াকুব মেমনের। গত কয়েক দিন ধরে দেশ জুড়ে ইয়াকুবের ফাঁসির আদেশ নিয়ে তোলপাড় হচ্ছিল বিতর্ক। বহু বিশিষ্ট মানুষ ইয়াকুবের ফাঁসির আদেশের বিরোধিতা করেছেন। সকলেরই দাবি, বিস্ফোরণ মামলার দুই নাটের গুরু - দাউদ ইব্রাহিম আর টাইগার মেমনকে দেশে ফিরিয়ে ফাঁসি দেওয়া হোক। তারা আজও অধরা।
অপর আরেকটি রিপোর্টে আমাদের কলকাতা সংবাদদাতা পরমাশীষ ঘোষ রায়জানাচ্ছেন ঃ ভারতে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা ন্যাশনাল ইনভেষ্টিগেশন এজেন্সি জানিয়েছে যে পশ্চিম বংগের খাগড়াগড় বিস্ফোরনে অভিযুক্ত জঙ্গিরা আবার সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে।
Your browser doesn’t support HTML5