সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের প্রতি আল ক্বায়দার নেতা বলছেন যে তারা যেন অন্তর কলহ বন্ধ করে এবং প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সঙ্গে লড়াইয়ের ওপর জোর দেয়। জাতিসংঘের শান্তি বিষয়ক দূত লাখদার ব্রাহিমি যখন পৃথক পৃথক ভাবে সিরীয় বিদ্রোহীদের সঙ্গে বৈঠক করছেন তখনই এই বক্তব্য দেওয়া হলো।
আল ক্বায়দা প্রধান আইমান আল জাওয়াহিরি এই বার্তা বৃহস্পতিবার জঙ্গিদের ব্যবহৃত একটি ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়। তিনি কোথায় আছেন সেটা জানা যায়নি এবং এই রেকর্ডিং এর যথার্থতা নিরপেক্ষ কোন সুত্র থেকে সমর্থিত হয়নি।
জাতিসংঘ-আরবলীগের শান্তি দূত লাখদার ব্রাহিমি আজ বৃহস্পতিবার জিনিভিায় সিরীয় সরকার ও বিরোধীদের প্রতিনিধিদের পৃথক পৃথক ভাবে বৈঠক করবেন এবং সরাসরি আলোচনার পরবর্তী পদক্ষেপে কি ভাবে পৌছুোনো যায় সে নিয়ে ও কথা বলবেন। শুক্রবারই ঐ আলোচনা শুরু হবার কথা ছিল , তবে গতকাল বুধবার ঐ বহুল প্রতীক্ষিত শান্তি সম্মেলন উদ্বোধন হবার পর মি ব্রাহিমি বলেন যে পৃথক বৈঠক ও চলতে পারে।
যুদ্ধ কবলিত সিরিয়ার সমস্যা সমাধানে সুইজারল্যান্ডের মন্ট্রাক্সে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনের শুরুতে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ ও বিরোধীদের মধ্যকার দ্বন্দ্বের কারনে এই সম্মেলন কোন ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে বলে মনে হচ্ছেনা।বিশ্লেষকরা বলছেন এই সম্মেলনে সর্বোচ্চ অর্জন যা হতে পারে তা হচ্ছে দু পক্ষের সমঝোতার ব্যপারে একটি অবকাঠামো তৈরী। জ্লাটিকা হোক এর প্রতিবেদন থেকে শোনাচ্ছেন সেলিমহোসেন। জানাচ্ছেন বিস্তারিত।
যেসব সিরিয়ান তাদের ঘর ছেড়ে নিরাপদ আস্রয়ে গেছেন তাদের পক্ষ থেকে সুইজারল্যান্ডে বৈঠককারীদের কাছে পরিস্কার বার্তা হচ্ছে অবিলম্বে সমঝোতা প্রয়োজন। আর তা বোঝা যায় তুরস্কে সিরিয়ান শরনার্থী ফাতেমা হাসানের কথায়:
“আমরা চাই সিরিয়ান সরকার এবং বিরোধীরা তাদের জিদ ও ক্ষোভ ত্যাগ করে সমঝোতায় আসুক। যুদ্ধ বন্ধ করুক। চুড়ান্ত একটি সিদ্ধান্তে পৌছাক। জাতিসংঘই হোক বা আরব লীগ, যার মাধ্যমেই হোক, দ্রুত তারা তা করুক।“
বুধবার সুইস শহর মন্ট্রাক্সে নতুন এই আলোচনায় সিরিয়ান সরকার ও সরকার বিরোধীরা, উভয়েই সিরিয়ান জনগনের প্রতিনিধিত্ব করার দাবী করছে। আবার একই সাথে তারা সারা দেশে যুদ্ধ অব্যহত রেখেছে। বিশ্ব নেতারা এই অবস্থায় বুঝতে পারছেরন না সিরিয়ার জন্য কোনটা সবচেয়ে ভাল। রাশিয়া ও চীন সিরিয়ার সরকারকে সমর্থন করছেন। অনেকে আবার চাচ্ছেন আসাদ পদত্যাগ করুক। এদিকে জাতিসংঘ সিরিয়ায় সেনা মোতায়েনের পক্ষে।
তবে এই মুহুর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে শান্তি আলৈাচনা এগিয়ে নিয়ে সমঝোতায় পৌছানো। বললেন যুক্তরাস্ট্রের সেনাবাহিনির অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল জেফ ম্যাকজল্যান্ড।
“তিনি বলেন, আমার মনে হয় নিদেন পক্ষে যুক্তরাস্ট্র ও রাশিয়ার ঐক্যমত্যে পৌছানো উচিৎ। তাদের এমন কিছু করা দরকার যাতে সিরিয়ার দুই পক্ষের মধ্যেই আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এবং সেখানকার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তা বাড়ানোর চেস্টা করা উচিৎ।“
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন সিরিয়ার সাধারন মানুষের জন্য দুই পক্ষকেই সমঝোতায় আসার আহবান জানান।
“চরম সমস্যা কবলিত অসহায় সিরিয়ান জনগন ত্রানের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন”।
আন্তর্জাতিক নেতৃবৃন্দ উদ্বেগাকুল যে সিরিয়ায় বিদেশী সন্ত্রাসীরা সংঘাতকে আরো বাড়িয়ে তুলছে; এবং এজন্য সিরিয়ার দুই পক্ষকে দায়ী করা হচ্ছে। এর ফলে ঔ অঞ্চলে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ারও আশংকা রয়েছে। সিরিয়ায় প্রায় ৩ বছর ধরে চলমোন এই যুদ্ধ অবসানে এই মুহুর্তে রাজনীতিক ও্র কুটনীতিকরা গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালনকরতে পারেন।
আল ক্বায়দা প্রধান আইমান আল জাওয়াহিরি এই বার্তা বৃহস্পতিবার জঙ্গিদের ব্যবহৃত একটি ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়। তিনি কোথায় আছেন সেটা জানা যায়নি এবং এই রেকর্ডিং এর যথার্থতা নিরপেক্ষ কোন সুত্র থেকে সমর্থিত হয়নি।
জাতিসংঘ-আরবলীগের শান্তি দূত লাখদার ব্রাহিমি আজ বৃহস্পতিবার জিনিভিায় সিরীয় সরকার ও বিরোধীদের প্রতিনিধিদের পৃথক পৃথক ভাবে বৈঠক করবেন এবং সরাসরি আলোচনার পরবর্তী পদক্ষেপে কি ভাবে পৌছুোনো যায় সে নিয়ে ও কথা বলবেন। শুক্রবারই ঐ আলোচনা শুরু হবার কথা ছিল , তবে গতকাল বুধবার ঐ বহুল প্রতীক্ষিত শান্তি সম্মেলন উদ্বোধন হবার পর মি ব্রাহিমি বলেন যে পৃথক বৈঠক ও চলতে পারে।
যুদ্ধ কবলিত সিরিয়ার সমস্যা সমাধানে সুইজারল্যান্ডের মন্ট্রাক্সে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনের শুরুতে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ ও বিরোধীদের মধ্যকার দ্বন্দ্বের কারনে এই সম্মেলন কোন ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে বলে মনে হচ্ছেনা।বিশ্লেষকরা বলছেন এই সম্মেলনে সর্বোচ্চ অর্জন যা হতে পারে তা হচ্ছে দু পক্ষের সমঝোতার ব্যপারে একটি অবকাঠামো তৈরী। জ্লাটিকা হোক এর প্রতিবেদন থেকে শোনাচ্ছেন সেলিমহোসেন। জানাচ্ছেন বিস্তারিত।
যেসব সিরিয়ান তাদের ঘর ছেড়ে নিরাপদ আস্রয়ে গেছেন তাদের পক্ষ থেকে সুইজারল্যান্ডে বৈঠককারীদের কাছে পরিস্কার বার্তা হচ্ছে অবিলম্বে সমঝোতা প্রয়োজন। আর তা বোঝা যায় তুরস্কে সিরিয়ান শরনার্থী ফাতেমা হাসানের কথায়:
“আমরা চাই সিরিয়ান সরকার এবং বিরোধীরা তাদের জিদ ও ক্ষোভ ত্যাগ করে সমঝোতায় আসুক। যুদ্ধ বন্ধ করুক। চুড়ান্ত একটি সিদ্ধান্তে পৌছাক। জাতিসংঘই হোক বা আরব লীগ, যার মাধ্যমেই হোক, দ্রুত তারা তা করুক।“
বুধবার সুইস শহর মন্ট্রাক্সে নতুন এই আলোচনায় সিরিয়ান সরকার ও সরকার বিরোধীরা, উভয়েই সিরিয়ান জনগনের প্রতিনিধিত্ব করার দাবী করছে। আবার একই সাথে তারা সারা দেশে যুদ্ধ অব্যহত রেখেছে। বিশ্ব নেতারা এই অবস্থায় বুঝতে পারছেরন না সিরিয়ার জন্য কোনটা সবচেয়ে ভাল। রাশিয়া ও চীন সিরিয়ার সরকারকে সমর্থন করছেন। অনেকে আবার চাচ্ছেন আসাদ পদত্যাগ করুক। এদিকে জাতিসংঘ সিরিয়ায় সেনা মোতায়েনের পক্ষে।
তবে এই মুহুর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে শান্তি আলৈাচনা এগিয়ে নিয়ে সমঝোতায় পৌছানো। বললেন যুক্তরাস্ট্রের সেনাবাহিনির অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল জেফ ম্যাকজল্যান্ড।
“তিনি বলেন, আমার মনে হয় নিদেন পক্ষে যুক্তরাস্ট্র ও রাশিয়ার ঐক্যমত্যে পৌছানো উচিৎ। তাদের এমন কিছু করা দরকার যাতে সিরিয়ার দুই পক্ষের মধ্যেই আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এবং সেখানকার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তা বাড়ানোর চেস্টা করা উচিৎ।“
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন সিরিয়ার সাধারন মানুষের জন্য দুই পক্ষকেই সমঝোতায় আসার আহবান জানান।
“চরম সমস্যা কবলিত অসহায় সিরিয়ান জনগন ত্রানের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন”।
আন্তর্জাতিক নেতৃবৃন্দ উদ্বেগাকুল যে সিরিয়ায় বিদেশী সন্ত্রাসীরা সংঘাতকে আরো বাড়িয়ে তুলছে; এবং এজন্য সিরিয়ার দুই পক্ষকে দায়ী করা হচ্ছে। এর ফলে ঔ অঞ্চলে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ারও আশংকা রয়েছে। সিরিয়ায় প্রায় ৩ বছর ধরে চলমোন এই যুদ্ধ অবসানে এই মুহুর্তে রাজনীতিক ও্র কুটনীতিকরা গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালনকরতে পারেন।
Your browser doesn’t support HTML5