ভারত পাকিস্তান নির্ধারিত আলোচনা, সীমান্তে জঙ্গী হামলা

An Indian army soldier takes runs during a fight in the town of Dinanagar, in the northern state of Punjab, India, July 27, 2015.

কয়েক দিন আগেই গুরুদাসপুরে পাকিস্তানী জঙ্গী হামলার পরে বুধবার হামলা উধমপুরে, আটক এক পাকিস্তানী জঙ্গীও। এই প্রেক্ষিতে সরকারের শীর্ষ মহলে প্রশ্ন, এ সব উপেক্ষা করেই কি ২২ ও ২৩ অগস্ট দিল্লিতে পাকিস্তানের সঙ্গে নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্যায়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হবে? এমনকি, পরের দফার আলোচনা স্থির হয়ে রয়েছে ইসলামাবাদে। অথচ, সীমান্তে জঙ্গী হামলার কড়া মোকাবিলা করবার প্রতিশ্রুতি দিয়েই ক্ষমতায় এসেছেন নরেন্দ্র মোদি। দেখা গিয়েছে, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে শান্তি আলোচনার উদ্যোগ নেওয়া হলেই সীমান্তে উত্তেজনা বাড়ে। ভারতীয় কর্তাদের সিদ্ধান্ত, দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা জীইয়ে রাখতে চায় পাকিস্তানের একটা প্রভাবশালী মহল। তাই এখন দু দেশের বৈঠক বাতিল করা হলে খুশি হবে তারা। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারের সময় নরেন্দ্র মোদির যে শক্ত মানুষের ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছিল, তা ধাক্কা খাবে জঙ্গী হামলা সম্পর্কে একটা কড়া মনোভাব না নিলে। তাই প্রশ্ন, কি করা উচিত ভারত সরকারের?

সে বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন কলকাতা থেকে প্রতিবেদক গৌতম গুপ্ত।

Your browser doesn’t support HTML5

গৌতম গুপ্তের রিপোর্ট