স্মরণশক্তি এবং চিন্তার দক্ষতা বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই প্রাকৃতিকভাবে কমতে থাকে। তবে নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা বয়স হলেও আরো স্থায়ী করা সম্ভব। স্বাস্থ্য প্রতিবেদনে আর্ট চাইমস এ নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন। শোনাচ্ছেন সেলিম হোসেন:
জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানতে চেষ্টা করেছেন, স্মরণশক্তি বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ নেয়ার পর বয়স্ক মানুষদের চিন্তাশক্তির দক্ষতা কতো বাড়ে এবং নিত্যদিনকার কাজকর্মের দক্ষতাইবা কতোটা বাড়ে।
সত্তুর বছর বয়সী দু’হাজার আটশ স্বেচ্ছাসেবী ১০ বছরব্যপী এই গবেষণা প্রকল্পে অংশ নেন। মনস্তাত্বিক সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে তারা নানা ধরণের স্বল্পমেয়াদী কিছু প্রশিক্ষণে অংশ নেন। আর একটি দলকে রাখা হয় কোনো প্রকার প্রশিক্ষণ ছাড়া।
এর আগে গবেষকরা দেখেছেন এই বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা ৫ বছরের জন্য কার্যকর ছিল। এখন এই নতুনগবেষণায় এর লেখক জর্জ রিবক বলেন আসলে তা কর্যকর হতে পারে এক দশকও:
আমরা বিম্মিত যে এর প্রভাব অনেক দিন থাকছে এবং তা ১০ বছরেরও বেশী; গবেষণায় তাই আমরা দেখলাম”।
যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন দেখা গেলে প্রশিক্ষন না নেয়াদের চেয়ে স্মরণশক্তির পরীক্ষায়তারা অনেক ভালো করছেন। এ্ স্মরণশক্তি হয়ত অনেক দীর্ঘ সময় ধরে রাখতে পারবেন নাতারা; কিন্তু তবুও প্রশিক্ষনপ্রাপ্তরা জানান দৈনন্দিন কর্মকান্ডেও তারা বেশ স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন।
সার্টিফাইড প্রশিক্ষক দ্বারা তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। খরচ কমাতে রিবক ও তার সহকর্মীরা এই স্মরণশক্তির প্রশিক্ষন প্রদানের অন্য উপায় খুজছেন।
“আমরা এই প্রশিক্ষন আরো ব্যবপকভাবে করার চেষ্টা চালাচ্ছি। উদাহরনস্বরূপ, এখন আমাদেরএকটি অনুদান আছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এইজিঙ থেকে। চেষ্টা চলছে এই প্রশিক্ষন অনলাইনের মাধ্যমে করানোর ব্যবস্থা নিশ্চিতকরার”।
একটি প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে যার ওপর গবেষণা চলছে। তা হচ্ছে কতো অল্প সময়ের প্রশিক্ষনে বয়স্ক লোকদের স্রণশক্তি বেশী বাড়ানো সম্ভব।
জর্জ রিবকের গবেষণা প্রতিবেদনটি জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘দা জার্নাল অব দা এ্যামেরিকান জেরিয়াট্রিকস সোসাইটি’তে প্রকাশিত হয়েছে।
Your browser doesn’t support HTML5
জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানতে চেষ্টা করেছেন, স্মরণশক্তি বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ নেয়ার পর বয়স্ক মানুষদের চিন্তাশক্তির দক্ষতা কতো বাড়ে এবং নিত্যদিনকার কাজকর্মের দক্ষতাইবা কতোটা বাড়ে।
সত্তুর বছর বয়সী দু’হাজার আটশ স্বেচ্ছাসেবী ১০ বছরব্যপী এই গবেষণা প্রকল্পে অংশ নেন। মনস্তাত্বিক সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে তারা নানা ধরণের স্বল্পমেয়াদী কিছু প্রশিক্ষণে অংশ নেন। আর একটি দলকে রাখা হয় কোনো প্রকার প্রশিক্ষণ ছাড়া।
এর আগে গবেষকরা দেখেছেন এই বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা ৫ বছরের জন্য কার্যকর ছিল। এখন এই নতুনগবেষণায় এর লেখক জর্জ রিবক বলেন আসলে তা কর্যকর হতে পারে এক দশকও:
আমরা বিম্মিত যে এর প্রভাব অনেক দিন থাকছে এবং তা ১০ বছরেরও বেশী; গবেষণায় তাই আমরা দেখলাম”।
যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন দেখা গেলে প্রশিক্ষন না নেয়াদের চেয়ে স্মরণশক্তির পরীক্ষায়তারা অনেক ভালো করছেন। এ্ স্মরণশক্তি হয়ত অনেক দীর্ঘ সময় ধরে রাখতে পারবেন নাতারা; কিন্তু তবুও প্রশিক্ষনপ্রাপ্তরা জানান দৈনন্দিন কর্মকান্ডেও তারা বেশ স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন।
সার্টিফাইড প্রশিক্ষক দ্বারা তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। খরচ কমাতে রিবক ও তার সহকর্মীরা এই স্মরণশক্তির প্রশিক্ষন প্রদানের অন্য উপায় খুজছেন।
“আমরা এই প্রশিক্ষন আরো ব্যবপকভাবে করার চেষ্টা চালাচ্ছি। উদাহরনস্বরূপ, এখন আমাদেরএকটি অনুদান আছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এইজিঙ থেকে। চেষ্টা চলছে এই প্রশিক্ষন অনলাইনের মাধ্যমে করানোর ব্যবস্থা নিশ্চিতকরার”।
একটি প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে যার ওপর গবেষণা চলছে। তা হচ্ছে কতো অল্প সময়ের প্রশিক্ষনে বয়স্ক লোকদের স্রণশক্তি বেশী বাড়ানো সম্ভব।
জর্জ রিবকের গবেষণা প্রতিবেদনটি জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘দা জার্নাল অব দা এ্যামেরিকান জেরিয়াট্রিকস সোসাইটি’তে প্রকাশিত হয়েছে।