আপনাদের জিজ্ঞাসা আর আমাদের জবাবের এই আয়োজন হ্যালো ওয়াশিংটনে আজকের বিষয় মোদির বাংলাদেশ সফর : প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি ।
আজ আমাদের উত্তরদাতা অতিথি প্যানেলের বিশিষ্ট অতিথিদের সঙ্গে আসুন প্রথমেই পরিচিত হই । আজ দিল্লি থেকে আমাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী । রয়েছেন কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক , বর্তমানে মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ইনস্টিটিউট অফ এশিয়ান স্টাডিজের সিনিয়র ফেলো , অধ্যাপক অমিয় চৌধুরী । আরও আছেন এখানে ওয়াশিংটন থেকে আমেরিকান পাবলিক ইউনিভার্সিটি সিস্টেমের স্কুল অফ সেকিউরাটি ও গ্লোবাল স্টাডিজের অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি ড সাঈদ ইফতিখার আহমেদ ।
আমরা সকলেই জানি যে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে , সে কেবল বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসের মধ্য দিয়েই নয় , এই সম্পর্ক নিবিড় হয়ে ওঠে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সার্বিক সহযোগিতা বাংলাদেশের মানুষ বরাবরই মনে রাখবে । পাশাপশি এটাও সত্যিই কথা যে এই দুটি প্রতিবেশি রাষ্ট্রের মধ্যে সমস্যা রয়েছে একাধিক। সে জন্যেই সম্ভবত চড়াই উৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে ভারত বাংলাদেশ সম্পর্ক বিবর্তিত হয়েছে। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্র করে যে প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে , তাতে কার কতটুকুন প্রাপ্তি সেটাও যাচাই করার পালা। একদিকে জমির সীমা নির্ধারণের ব্যাপারটি চূড়ান্ত, একাধিক চুক্তি হয়েছে কানেক্টিভিটি সম্পর্কিত, অন্যদিকে তিস্তার পানি বন্টনের বিষয়টি এখনও রয়ে গেছে অমীমাংসিত । প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি মধ্যে ফারাক এবং এর মধ্যকার সমিকরণ এ সবই হচ্ছে আজকের হ্যালো ওয়াশিংটনে শ্রোতাদের জিজ্ঞাসা এবং আমাদের বিশেষজ্ঞ প্যানেলিস্টদের বিশ্লেষণে তাঁদের জবাব।
Your browser doesn’t support HTML5