জন্স হপকিন্স করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টার জানিয়েছে যে বিশ্বে মোট ১৭ কোটি ৭৮ লক্ষ লোক কভিড-১৯ এ সংক্রমিত হয়েছে এবং মারা গেছে ৩৮ লক্ষ লোক। সর্বাধিক সংক্রমিত লোকের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে ৩ কোটি ৩৫ লক্ষ। আর তার পরই ভারতের স্থান, সেখানে ২ কোটি ৯৮ লক্ষ লোক করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। জার্মান চান্সালার আঙ্গেলা মার্কেল এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ করোনাভাইরাসের নতুন প্রকরণের সংক্রমণ সম্পর্কে শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোকে কঠোর দৃষ্টি রাখতে বলেছেন এবং ই.ইউকে কভিড-১৯ ‘এর প্রেক্ষাপটে সীমান্ত খুলে দেবার নীতি সম্পর্কে সমন্বয় সাধন করার আহ্বান জানিয়েছেন। এই দুই নেতা নৈশভোজ বৈঠকে বসার আগে মার্কেল বার্লিনে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “সাবধানতা অবলম্বনের দরকার আছে যাতে করে এই গ্রীষ্মে আমরা সব স্বাধীনতা না পেলেও, অনেক স্বাধীনতাই যেন পাই”। ম্যাক্রঁ বলেন,”কোন কোন দেশ পর্যটন শিল্পের কারণে আগে ভাগেই তাদের সীমান্ত খুলে দিয়েছে, কিন্তু আমাদের সাবধান থাকতে হবে যাতে করে আমরা এই জীবাণুর নতুন প্রকরণ আবার আমদানি না করি”। ম্যাক্রঁ ব্রিটেনের পরিস্থিতি তুলে ধরেন এবং মার্কেল পর্তুগালের কথা উল্লেখ করে দেখান পরিস্থিতি কত দ্রুত পাল্টাতে পারে। ব্রিটেন এ সপ্তাহে এই মহামারি সংক্রান্ত বিধি নিষেধ শিথিল করা বিলম্বিত করেছে কারণ প্রথম ভারতে সনাক্ত ডেল্টা প্রকরণ এখন ব্রিটেনেও বিস্তার লাভ করেছে এবং ওদিকে এই প্রকরণের প্রাদুর্ভাবের কারণে পর্তুগিজ কর্তৃপক্ষ রাজধানী লিসবনে যাওয়া -আসার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। উগান্ডাও শুক্রবার ঘোষণা করে যে তারা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধের লক্ষ্যে আরও কড়াকড়ি ভাবে লকাউন আরোপ করছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শুক্রবার ঘোষণা করেন যে ২০ শে জানুয়ারি তিনি দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে কভিড ১৯ ‘এর ৩০ কোটি ডোজ টীকা দেয়া হয়েছে।তবে তাঁর পরিকল্পনা রয়েছে যে ৪ঠা জুলাই স্বাধীনতা দিবস নাগাদ ৭০% আমেরিকানকে অন্তত অংশত টীকা প্রদান করা।
জন্স হপকিন্স করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টার জানিয়েছে যে বিশ্বে মোট ১৭ কোটি ৭৮ লক্ষ লোক কভিড-১৯ এ সংক্রমিত হয়েছে এবং মারা গেছে ৩৮ লক্ষ লোক। সর্বাধিক সংক্রমিত লোকের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে ৩ কোটি ৩৫ লক্ষ। আর তার পরই ভারতের স্থান, সেখানে ২ কোটি ৯৮ লক্ষ লোক করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। জার্মান চান্সালার আঙ্গেলা মার্কেল এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ করোনাভাইরাসের নতুন প্রকরণের সংক্রমণ সম্পর্কে শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোকে কঠোর দৃষ্টি রাখতে বলেছেন এবং ই.ইউকে কভিড-১৯ ‘এর প্রেক্ষাপটে সীমান্ত খুলে দেবার নীতি সম্পর্কে সমন্বয় সাধন করার আহ্বান জানিয়েছেন।