আজকের এই কল ইন শো হ্যালো ওয়াশিংটন এর বিষয় হচ্ছে জাতিসংঘ: চ্যালেঞ্জ, সাফল্য ও ব্যর্থতা আপনাদের জিজ্ঞাসা আর আমাদের বিশেষজ্ঞদের জবাবের এই আয়োজনে আজ যে সব বিশেষজ্ঞরা আমাদের সঙ্গে টেলিসম্মিলনী লাইনে যোগ দিয়েছেন , তাঁরা হচ্ছেন ঢাকা থেকে , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক , আমেনা মোহসিন । আমেনা মোহসিন আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। কোলকাতা থেকে , কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ইনস্টিটিউট অফ এশিয়ান ন্টাডিজের সিনিয়র ফেলো ড: অমিয় চৌধুরী আরও আছেন জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি , ইউএনডিপি’র দারিদ্র বিমোচন বিষয়ক পরিচালক ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড সেলিম জাহান।
আমরা সকলেই জানি যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ স্থাপিত হয় , মূলত লীগ অফ নেশানস এর ব্যর্থতার ওপর গড়ে ওঠে সাফল্যের সম্ভাবনা নিয়ে এই সংগঠনটি । ২৪শে অক্টোবর হচ্ছে জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেই থেকে জাতিসংঘ , গত ৬৮ বছর ধরে নানান চড়াই –উৎরাইয়ের দিক দিয়ে গেছে। নতুন কোন বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়নি অবশ্য এই প্রায় সাত দশকে তবে সংঘাত হয়েছে অনেকগুলোই , জাতিসংঘ সেই সব সংঘাত থামাতে সব সময়ে যে সফল হয়েছে তা বোধ করি নয় , তবে বেশ কিছু অস্ত্র বিরতিও হয়েছে , নানান যুদ্ধে । যুদ্ধ এখন আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে । আন্তরাষ্ট্রীয় লড়াই কেবল নয় , নতুন করে সন্ত্রাসবাদের দাপটে , বিশেষত ৯/১১ ‘র পর আমরা যে বিশ্বে প্রবেশ করলাম , সেটি সম্পূর্ণ এক ভিন্ন বিশ্ব। যে আশা নিয়ে একুশ শতকে বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ তার যাত্রা শুরু করেছিলেন , আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ , ধর্মীয় উন্মাদনা এর পথে বাধা হয়ে দাড়ালো। এই সম্প্রতি আমরা লক্ষ্য করলাম কেনিয়ায় আল শাবাবের কর্মকান্ড। প্রশ্ন উঠতেই পারে এই নতুন সংঘাতে জাতিসংঘের ভূমিকা কি হবে ?
তবে পাশাপাশি এ কথাও সত্যি যে জাতিসংঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্বের অর্থনীতি , সংস্কৃতি , শিক্ষা ও স্বাস্থের উন্নয়নের ক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি সাধনে সমর্থ হয়েছে। সহাস্রব্দের লক্ষ্য মাত্রা অর্জনে বাংলাদেশসহ বেশ কিছু দেশের অগ্রগতি উল্লেখযোগ। গতকালই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দারিদ্র বিমোচনে বাংলাদেশের অসামান্য অগ্রগতি এবং দারিদ্র হ্রাসে সাফল্যের জন্যে The International Organization of South –South Cooperation ( IOSSC) ‘র পুরস্কার পেয়েছেন। গত বছরও শিশু মৃত্যু হ্রাসের পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ। সুতরাং এ সব ক্ষেত্রে জাতিসংঘের প্রণোদনা প্রশংসনীয় । এ সব কিছুর আলোকে আজকের এই কল ইন প্রোগ্রাম ।
আমরা সকলেই জানি যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ স্থাপিত হয় , মূলত লীগ অফ নেশানস এর ব্যর্থতার ওপর গড়ে ওঠে সাফল্যের সম্ভাবনা নিয়ে এই সংগঠনটি । ২৪শে অক্টোবর হচ্ছে জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেই থেকে জাতিসংঘ , গত ৬৮ বছর ধরে নানান চড়াই –উৎরাইয়ের দিক দিয়ে গেছে। নতুন কোন বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়নি অবশ্য এই প্রায় সাত দশকে তবে সংঘাত হয়েছে অনেকগুলোই , জাতিসংঘ সেই সব সংঘাত থামাতে সব সময়ে যে সফল হয়েছে তা বোধ করি নয় , তবে বেশ কিছু অস্ত্র বিরতিও হয়েছে , নানান যুদ্ধে । যুদ্ধ এখন আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে । আন্তরাষ্ট্রীয় লড়াই কেবল নয় , নতুন করে সন্ত্রাসবাদের দাপটে , বিশেষত ৯/১১ ‘র পর আমরা যে বিশ্বে প্রবেশ করলাম , সেটি সম্পূর্ণ এক ভিন্ন বিশ্ব। যে আশা নিয়ে একুশ শতকে বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ তার যাত্রা শুরু করেছিলেন , আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ , ধর্মীয় উন্মাদনা এর পথে বাধা হয়ে দাড়ালো। এই সম্প্রতি আমরা লক্ষ্য করলাম কেনিয়ায় আল শাবাবের কর্মকান্ড। প্রশ্ন উঠতেই পারে এই নতুন সংঘাতে জাতিসংঘের ভূমিকা কি হবে ?
তবে পাশাপাশি এ কথাও সত্যি যে জাতিসংঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্বের অর্থনীতি , সংস্কৃতি , শিক্ষা ও স্বাস্থের উন্নয়নের ক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি সাধনে সমর্থ হয়েছে। সহাস্রব্দের লক্ষ্য মাত্রা অর্জনে বাংলাদেশসহ বেশ কিছু দেশের অগ্রগতি উল্লেখযোগ। গতকালই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দারিদ্র বিমোচনে বাংলাদেশের অসামান্য অগ্রগতি এবং দারিদ্র হ্রাসে সাফল্যের জন্যে The International Organization of South –South Cooperation ( IOSSC) ‘র পুরস্কার পেয়েছেন। গত বছরও শিশু মৃত্যু হ্রাসের পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ। সুতরাং এ সব ক্ষেত্রে জাতিসংঘের প্রণোদনা প্রশংসনীয় । এ সব কিছুর আলোকে আজকের এই কল ইন প্রোগ্রাম ।
Your browser doesn’t support HTML5