ভাসানচরে নিজেদের বসতি গুছিয়ে নিচ্ছেন স্থানান্তর হওয়া রোহিঙ্গারা। এখনও তাদের দেয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার।
কিছুদিনের মধ্যেই রোহিঙ্গাদের রান্নার সরঞ্জাম দেয়া হবে। সেই সাথে শুরু হবে কাজের সংস্থান এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। এতে করে শরণার্থী জীবনে সাময়ীক স্বস্তির প্রত্যাশা রোহিঙ্গাদের।
ভাসানচরে স্থানান্তর হওয়া রোহিঙ্গাদের মানবিক সেবা দিতে কাজ শুরু করেছে ২২টি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা। নৌ বাহিনীর তত্ত্বাবধানে চলছে ভাসানচরকে কর্মমুখর করে তোলার প্রক্রিয়া।
বিষয়টিকে সফলতা হিসেবে দেখছেন ভাসানচর আশ্রয়ন প্রকল্পের পরিচালক কমডোর আবদুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী।
প্রথম দলটি স্থানান্তর সম্পন্ন হওয়ায় কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গারা ভাসানচরে যেতে আগ্রহী হয়ে উঠবেন বলে প্রত্যাশা করছেন অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ শামশুদ্দোজা।
ভাসানচরে পৌঁছার পর থেকে সেখানকার খবরা-খবর কক্সবাজারের ক্যাম্পে থাকা স্বজনদের জানাচ্ছেন স্থানান্তর হওয়া রোহিঙ্গারা। এর কেমন প্রভাব পড়ছে তার উপর নির্ভর করবে সামনের স্থানান্তর প্রক্রিয়া।
Your browser doesn’t support HTML5