Your browser doesn’t support HTML5
Your browser doesn’t support HTML5
শেখ হাসিনা শান্তি প্রতিষ্ঠা বিষয়ক জাতিসংঘের সাম্প্রতিক ফোরাম প্রসঙ্গে বলেন যে বাংলাদেশ শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখছে। শান্তি রক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশের অবদান সর্বজনস্বীকৃত বিষয়। প্রসঙ্গত তিনি আশা প্রকাশ করেন যে তিস্তার পানি বন্টন সহ ভারতের সঙ্গে যে সব বিষয়ে নিস্পত্তি হয়নি , সেগুলো বিষয়ে পারস্পরিক আলাপ আলোচনার মাধ্যমে নিস্পত্তি সম্ভব। তবে তিনি এ কথা ও বলেন যে এরই মধ্যে বেশ কিছু বিষয়ে মীমাংসা হয়েছে।
নির্বাচনে দেওয়া তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণের বিষয়ে শেখ হাসিনা তাঁর সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন। দূর্নীতি প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন যে দূর্নীতি দমন কমিশন স্বাধীন ভাবে কাজ করে যাচ্ছে । তিনি বলেন যে বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম বার ক্ষমতাসীন মন্ত্রী এবং সরকারের উপদেষ্টাদেরও দূর্নীতিদমন কমিশনের সামনে হাজির হতে হয়েছে। সাংগঠনিক সন্ত্রাসের পাশাপাশি দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। তিনি বলেন যে এমন কী ঈদের সময়েও গভীর রাত পর্যন্ত লোকজন নির্ভয়ে কেনাকাটা করেছেন।
Your browser doesn’t support HTML5
তত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন যে গণতন্ত্র বিরোধী কোন প্রশাসনই বাংলাদশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নয় , তাই সাংবিধানিক ভাবেই ঐ পদ্ধতি বাতিল করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে বিরোধীদলকে তিনি সংসদে এসে তাদের বক্তব্য রাখার আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বলেন যে স্থানীয় পর্যায়ে তাঁর সরকারের আমলে ছ হাজারের মতো নির্বাচন হয়েছে কিন্তু কোন নির্বাচনেই কোন রকম অনিয়মের অভিযোগ ওঠেনি। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে একটি শক্তিশালি নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় দলীয় সরকারের অধীনে ও যে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব সেটি তাঁরা প্রমাণ করতে পারবেন।
Your browser doesn’t support HTML5