বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ রাজধানী ঢাকায় হাজার হাজার কট্টরবাদী ইসলামপন্থিদের প্রতিবাদ সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছেন। ভয়েস অফ আমেরিকার সংবাদে বলা হচ্ছে যে ঐ ঘটনায় পুলিশের সঙ্গে সংঘাতে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে। তবে আমাদের সংবাদদাতা জানাচ্ছেন যে নিহতের সংখ্যা নিয়ে ব্যাপক মতভেদ আছে ।
এই সব বিক্ষোভকারী দাবি করছিল যে সরকার যেন ধর্মঅবমাননা বিরোধী আইন প্রণয়ন করে।
পুলিশ বলছে যে রোববার বিকেলে বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ওপর ঢিল পাটকেল ছোড়ে এবং পুলিশ রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম বলছে যে ক্ষমতাসীন আওয়ামি লীগের সদর দপ্তরের সামনে ১৫টি হাতে তৈরি বোমা ফাটানো হয়। বিক্ষোভকারীরা সোমবার ভোরে ছত্রভঙ্গ হয়। ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে রাতের আকাশ আগুনে ছেয়ে গেছে। বহু দোকানে এবং কয়েক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
পুলিশ ঢাকায় সব ধরণের সমাবেশ নিষিদ্ধ করায় আওয়ামি লীগ ও বি এনপি তাদের নির্ধারিত সমাবেশ বাতিল করে।
হেফাজতে ইসলামের দাবি প্রসঙ্গে প্রবীন আইনজীবি এবং বাংলাদেশের অন্যতম সংবিধান প্রণেতা , সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড কামাল হোসেন ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন যে তিনি বিশ্বাস করেন যে এ ব্যাপারে দেশে জনগনের মধ্যে সম্পুর্ণ ঐকমত্য রয়েছে যে বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক গণতন্ত্র চচৃা করতে হবে , সাম্প্রদায়িকতার পুনরুত্থান কেউই চান না। ধর্মের সঙ্গে রাজনীতির সংমিশ্রণ কেউই দেখতে চান না। ড কামাল হোসেন বলেন যে পাকিস্তান এই সমস্যায় জর্জরিত এবং পাকিস্তানিদের সঙ্গে কথা বললে তারা বলে বাংলাদেশ এ ব্যাপারে সৌভাগ্যবান যে তারা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি চর্চা করে।
এই সব বিক্ষোভকারী দাবি করছিল যে সরকার যেন ধর্মঅবমাননা বিরোধী আইন প্রণয়ন করে।
পুলিশ বলছে যে রোববার বিকেলে বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ওপর ঢিল পাটকেল ছোড়ে এবং পুলিশ রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম বলছে যে ক্ষমতাসীন আওয়ামি লীগের সদর দপ্তরের সামনে ১৫টি হাতে তৈরি বোমা ফাটানো হয়। বিক্ষোভকারীরা সোমবার ভোরে ছত্রভঙ্গ হয়। ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে রাতের আকাশ আগুনে ছেয়ে গেছে। বহু দোকানে এবং কয়েক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
পুলিশ ঢাকায় সব ধরণের সমাবেশ নিষিদ্ধ করায় আওয়ামি লীগ ও বি এনপি তাদের নির্ধারিত সমাবেশ বাতিল করে।
হেফাজতে ইসলামের দাবি প্রসঙ্গে প্রবীন আইনজীবি এবং বাংলাদেশের অন্যতম সংবিধান প্রণেতা , সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড কামাল হোসেন ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন যে তিনি বিশ্বাস করেন যে এ ব্যাপারে দেশে জনগনের মধ্যে সম্পুর্ণ ঐকমত্য রয়েছে যে বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক গণতন্ত্র চচৃা করতে হবে , সাম্প্রদায়িকতার পুনরুত্থান কেউই চান না। ধর্মের সঙ্গে রাজনীতির সংমিশ্রণ কেউই দেখতে চান না। ড কামাল হোসেন বলেন যে পাকিস্তান এই সমস্যায় জর্জরিত এবং পাকিস্তানিদের সঙ্গে কথা বললে তারা বলে বাংলাদেশ এ ব্যাপারে সৌভাগ্যবান যে তারা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি চর্চা করে।