জাপানী চিকিৎসকরা তিন লক্ষ ষাট হাজার শিশুর র ওপর এ ব্যাপারে একটি দীর্ঘ মেয়াদি পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করেছেন যে মার্চ মাসে ক্ষতিগ্রস্ত পারমানবিক স্থাপনা থেকে বিকিরণ তাদের কতখানি থাইরয়েড ক্যান্সারের ঝুকির কাছাকাছি নিয়ে গেছে।
এই আল্ট্রাসনিক থাইরয়েড পরীক্ষা ফুকুশিমা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ রোববার থেকে শুরু হলো যার লক্ষ হচ্ছে বন্ধ হয়ে যাওয়া ফুকুশিমা –দায়েচি স্থাপনার কাছাকাছি দুটি শহরের শিশুরা। ঐ বিদ্যুৎ স্থাপনা থেকে ১১ই মার্চের ভুমিকম্প ও সুনামির পর থেকে তেজস্তিক্রয়তার বিকিরণ ঘটছে। ঐ দুর্যোগে কুড়ি হাজার লোক নিহত কিংবা নিখোজ হয়েছেন।
এই তেজস্ক্রিয়তায় এখনও সেখানে কেউ মারা যায়নি তবে সাম্প্রতিক এক জরিপে যখন দেখা গেল যে ফুকুশিমা জেলা থেকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া ১৩০টি শিশুর মধ্যে দশ টি শিশুর থাইরয়েডে অস্বাভাবিকতা রয়েছে , তখন এই পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু হলো। তবে এই শারিরীক অবস্থা এবং তেজস্ক্রিয়ার মধ্যে সরাসরি কোন সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
চিকিৎসকরা প্রথমে সেই পাঁচ হাজার শিশুকে পরীক্ষা করার পরিকল্পনা করেছেন , যারা ঐ দূর্ঘটনার সমযৈ স্থাপনাটির কাছাকাছি বাস করছিল।