সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সরকার যে পরিপত্র জারি করেছিল, সেটি পুনর্বহালের দাবিতে দেশটির রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে বিক্ষোভ করছেন হাজার-হাজার শিক্ষার্থী।
২০১৮ সালে ব্যাপক আন্দোলনের মুখে সরকার নবম থেকে ত্রয়োদশ গ্রেডের চাকরিতে সব ধরনের কোটা বাতিল করে। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য (পরে নাতি-নাতনিদেরও) ৩০ শতাংশ কোটা বাতিল হয়। গত ৫ জুন মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এর পর থেকে কোটা বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন ক্যাম্পাসে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়।
শনিবার শিক্ষার্থীরা বিশাল একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাবির স্মৃতি চিরন্তন চত্বর, টিএসসি, বকশী বাজার, বুয়েট, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট মোড় এবং নীলক্ষেত থেকে টিএসসি হয়ে শাহবাগে জড়ো হন। মিছিল ছাড়াও বিভিন্ন সড়কে নানা ধরনের প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় অসংখ্য শিক্ষার্থীকে।
এই আন্দোলনে শুরু থেকে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাদের একজন মহিউদ্দিন রনি। শনিবার, ৬ জুলাই, আন্দোলনের বিষয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন ভয়েস অফ আমেরিকার অমৃত মলঙ্গী।
কোটা বাতিল আন্দোলন: ভয়েস অফ আমেরিকাকে যা বললেন মহিউদ্দিন রনি
Your browser doesn’t support HTML5