২০১৯ সালের ফাইনালিস্ট ইংল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ড পরের সপ্তাহে ক্রিকেট বিশ্বকাপ উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে। এর মাধ্যমে ১২ বছর পর ভারতে ক্রিকেট টুর্নামেন্টের প্রত্যাবর্তন হবে।
সকলের দৃষ্টি রোহিত শর্মার ভারতের ওপর থাকবে কারণ তারা এমএস ধোনিকে অনুকরণ করে ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ জিততে চায়। ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর থেকে ভারত কোনো আইসিসি ইভেন্ট জিততে পারেনি। ২০১১ সালের জয়ই এখন পর্যন্ত তাদের সর্বসাম্প্রতিক বিজয়।
ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড এবং রেকর্ড সংখ্যক পাঁচবারের বিজয়ী অস্ট্রেলিয়া শিরোপার জন্য শীর্ষ দাবিদার। অস্ট্রেলিয়া ৮ অক্টোবর চেন্নাইয়ে প্রথম ম্যাচে ভারতের সাথে খেলবে।
আঞ্চলিক শত্রু পাকিস্তানের চ্যালেঞ্জ নির্ভর করে দুজন খেলোয়াড়ের ফর্ম এবং ফিটনেসের ওপর- স্কিপার বাবর আজম এবং পেসার শাহীন আফ্রিদি। ডান কাঁধের চোটের কারণে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেছেন পেসার নাসিম শাহ।
শ্রীলঙ্কার তার সাধ্যের চেয়ে বেশি করে এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছে। ২০১৯ সালের ফাইনালে একটি বিতর্কিত বাউন্ডারি কাউন্টব্যাকে ইংল্যান্ডের কাছে পরাজিত নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং নেদারল্যান্ডস ১০-টিমের লাইনআপ সম্পন্ন করেছে যা ২০২৭ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে পরবর্তী ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য ১৪টি দলে সম্প্রসারিত হবে। ওই বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে এবং নামিবিয়া।
রাউন্ড-রবিন ফরম্যাটে দেখা যায়, ১০টি দল একক গ্রুপে একবার করে একে অপরের সাথে খেলবে (৪৫ ম্যাচ)। শীর্ষ চারটি দল ১৬ এবং ১৭ নভেম্বর সেমিফাইনালে যাবে। ১৯ নভেম্বর ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।