'মিশনঃ ইম্পসিবল' মুক্তির আগে 'ইন্ডিয়ানা জোনস'কে টপকে গেল 'ইনসিডিয়াস ফাইভ'

ফাইল - লস অ্যাঞ্জেলস ক্যালিফর্নিয়াতে লুকাসফিল্মের ‘ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য ডায়াল অফ ডেস্টিনি’র ইউএস প্রিমিয়ারে অভিনেতা হ্যারিসন ফোর্ড। ১৪ জুন, ২০২৩।

বক্স অফিসে ইন্ডিয়ানা জোনসের দাপট চলল অল্প সময়ের জন্য। দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রেক্ষাগৃহ জুড়ে ডিজনির আরেক ফ্র্যানচাইজ ‘ইনসিডিয়াসঃ দ্য রেড ডোরে’র দাপট। প্যাট্রিক উইলসন অভিনীত ও পরিচালিত এই ভয়ের ছবি ৩,১৮৮টি প্রেক্ষাগৃহে টিকিট বিক্রি থেকে আয় করেছে ৩২.৭ মিলিয়ন ডলার। রবিবার এমনটাই জানিয়েছে স্টুডিও।

২০১৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ইনসিডিয়াসঃ দ্য লাস্ট কি’র চেয়ে ভাল ব্যবসা করেছে এবারের ছবি। গত দুই বছরে পিজি-১৩ ভয়ের ছবি হিসেবে এটাই সবচেয়ে বেশি আয় করেছে, প্রথম আবির্ভাবেই।

'ইনসিডিয়াস ফাইভ' ভাল সমালোচনা পায়নি। তবে, বক্স অফিসের নিরিখে অল্প বাজেটের ভয়ের ছবিগুলি প্রায়শই সমালোচকদের তোয়াক্কা করে না।

উইলসন ও রোজ বায়ার্ন অভিনীত ব্লুমহাউজ প্রযোজিত এই ফ্র্যাঞ্চাইজ শুরু হয়েছিল ২০১১ সালে। এর পরিচালক ছিলেন জেমস ওয়ান।

আন্তর্জাতিক বক্স অফিসে এই ছবি ৫৭০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। অথচ এই ছবিগুলি তৈরি করতে ১৬ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি ব্যয় হয়নি।

এই ফ্র্যাঞ্চাইজ-এর প্রথম ছবিটাই শুধু রটেন টোম্যাটোজে ‘ফ্রেশ’ রেটিং পেয়েছিল। ইনসিডিয়াস ছবিগুলি প্রায়শই ৪০ শতাংশের কম স্কোর করে।

উত্তর আমেরিকায় ইন্ডিয়ানা জোনস ফাইভ দ্বিতীয় সপ্তাহে ২৬.৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে (মুক্তি পাওয়ার পর থেকে ৫৬ শতাংশ কম)। দেশে এই ছবির আয় দাঁড়িয়েছে ১২১.২ মিলিয়ন ডলারে। বিশ্বে এর আয় প্রায় ২৪৭.৯ মিলিয়ন ডলার।