চলছে ঈদের মৌসুম। আসন্ন উৎসবের জন্য নতুন পোশাক বানাতে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে ধরনা দিচ্ছেন দর্জিবাড়ীতে। নিত্যনতুন কাপড় ও ভিন্ন ডিজাইনে পোশাক বানানোর বিপুল চাহিদার প্রেক্ষিতে ‘দর্জি’ পেশাটির পরিসর, সময়ের সাথে বেড়েই চলেছে। পরিবর্তনমুখী ও ফ্যাশননির্ভর পোশাকের চাহিদা মেটাতে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে এখন দেশের দর্জি সম্প্রদায়, সেখানে নারীর অংশগ্রহণও প্রায় পুরুষের সমান।
ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলার এই প্রতিবেদন তৈরির জন্য মারজানা সাফাত গিয়েছিলেন ঢাকার গুলশান ও কাঠালবাগানের দুটি টেইলার্সে। শুনেছেন একজন নারী ও একজন পুরুষ দর্জির কথা, যাতে উঠে এসেছে তাদের জীবিকা দর্জি পেশার বর্তমান অবস্থা এবং নারী পুরুষের বেতন বৈষম্যের মতো জরুরি প্রসঙ্গগুলো।