সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শিল্পকলার বিভিন্ন শাখায় বাংলাদেশের চিত্রশিল্পী, ফটোগ্রাফার, পারফরমেন্স আর্টিস্ট, স্থাপনা শিল্পী, মিক্স মিডিয়া আর্টিস্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, অ্যানিমেশন আর্টিস্টদের কাজের মান বিশ্ব পর্যায়ে নজর কাড়তে শুরু করেছে। ক'বছর আগেও বিষয়টা এমন ছিল না। আঙুলে গোনা যায়, এমন কিছু প্রবাসী শিল্পী ছাড়া এদেশের শিল্পীদের সঙ্গে বিশ্বের মূলধারার আর্ট জগতের যোগাযোগ ছিল না বললেই চলে। নাদিয়া ও রাজীব সামদানী দম্পতি আজ থেকে ১১ বছর আগে যখন আর্ট সামিটের উদ্যোগ নেন, তাদের উদ্দেশ্য ছিল তিনটি। এক. এদেশের শিল্পীদের, বিশেষ করে তরুণ শিল্পীদের কাজকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা; দুই. শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার ও সাম্প্রতিক প্রবণতাগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের শিল্পীদের পরিচয় ও যোগাযোগ ঘটিয়ে দেয়া; ও তিন. আর্টের বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশকে একটি মর্যাদার জায়গায় প্রতিষ্ঠা করা। সম্প্রতি ‘ঢাকা আর্ট সামিট’ এর ষষ্ঠ আসরটি যারা দেখেছেন, তারা সবাই একমত হবেন যে, এই আয়োজনটি বেশ ভালোভাবেই উদ্দেশ্যগুলো অর্জন করতে পেরেছে। এবারের আসরে প্রায় ১৬০ জন দেশী-বিদেশী শিল্পীর আর্ট ওয়ার্ক এবং ইন্সটলেশন প্রদর্শিত হয়েছে। পুরো আয়োজনের প্রধান কিউরেটর ছিলেন ডায়ানা ক্যাম্পবেল।
ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলার পক্ষ থেকে আর্ট সামিট ঘুরে আসার এক্সপেরিয়েন্স এর কিছুটা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছেন মারজানা সাফাত এই প্রতিবেদনে।