আজ একুশে মার্চ, বিশ্ব কবিতা দিবস। তবে যারা কবিতা ভালোবাসেন, তাদের কাছে প্রতিটি দিনই কবিতার দিন। প্রতিটা প্রহরই কবিতা পড়ার প্রহর। চ্যাট জিটিপির এই যুগে এআই জেনারেটেড কবিতার সাথে ‘ইন্সটা’ কবিদের কবিতার খুব একটা পার্থক্য কি খুঁজে পান পাঠকেরা। কেউ বলবেন এটাই কবিতার স্বর্ণ কিংবা হীরক যুগ, কেউ বা বলবেন, কবিতার এমন দুঃসময় আগে আসেনি কখনো। এমন এক সময়ে, ২০২৩ সালের বিশ্ব কবিতা দিবসে বাংলাদেশের তরুণরা কবিতা নিয়ে কী ভাবছে? ওরা কি আদৌ আর কবিতা পড়ে? লেখে নিজেরা? কেমন কবিতা তাদের পছন্দ? কবিতার তাৎপর্য কী ওদের কাছে? তাদের প্রিয় কবি কারা? এখনো কি ওরা রবীন্দ্রনাথ বা নজরুল নিয়ে তর্কে মেতে ওঠে? তারা কি এখনো প্রিয়তমাকে নিবেদন করে কবিতা লিখে? মেয়ে বা ছেলে পটাতে বিখ্যাত কবিতার লাইন ব্যবহার করে? কবিতাকেই কি ওরা মনে করে উইপেন্স অফ হার্ট ডেস্ট্রাকশন? এসব নিয়েই আমরা কথা বলেছি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রী ও তরুণ শিক্ষকদের সাথে।
বিশ্ব কবিতা দিবসে বাংলাদেশের তরুণদের কবিতা চর্চা নিয়ে ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলার জন্য এই প্রতিবেদনটি বানিয়েছেন মারজানা সাফাত।