বিশ্বখ্যাত অস্ট্রেলীয় ভাস্কর্য প্রদর্শনীতে থাকছে ইউক্রেনীয় ভাস্কর্য

২১ অক্টোবর, সিডনিতে বন্ডি এবং তামারামা সৈকতে ‘সি এক্সিবিশনে’ ভাস্কর্য প্রদর্শনীতে দর্শকরা ভ্লাসে নিকোলেস্কির 'ফ্লাডেড ইউয়ার' ভাস্কর্যটি দেখছেন।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম বহিরঙ্গন ভাস্কর্য প্রদর্শনী যেখানে ইউক্রেনীয় শিল্পীদের শিল্পকর্ম তুলে ধরা হবে।

সিডনির বন্ডি সমুদ্র সৈকতের কাছে বার্ষিকভাস্কর্য প্রদর্শনী ‘স্কাপচার বাই দ্য সি এক্সিবিশন’ থেকে সংগৃহীত অর্থ অস্ট্রেলিয়ান-ইউক্রেনীয় সম্প্রদায়ের মানবিক সহায়তার জন্য দেওয়া হবে। সমুদ্রতীরবর্তী গ্যালারিতে ১৬টি দেশ থেকে ১০০টিরও বেশি ভাস্কর্য প্রদর্শিত হবে। এই প্রদর্শনী ২১ অক্টোবর থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।

অনুষ্ঠানের আয়োজকরা বলেছেন, সিডনিতে ইউক্রেনের প্রদর্শনীর কিছু ভাস্কর্য সংহতি ও প্রতিরোধের প্রতীক।

শিল্পী ইগোর জিগুরার কলোসাস হোল্ড আপ দ্য ওয়ার্ল্ড জীবনের ভঙ্গুর দিক সম্পর্কে এবং ২০১৪ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ারআগ্রাসন। আরেকটি প্রদর্শনীতে বিশ্ব উষ্ণায়নের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে দেয়।

ইউক্রেনীয় ভাস্কর্যগুলি কিয়েভের আব্রামভিচ আর্ট এজেন্সির শিল্প পরিচালক ভিক্টোরিয়া কুলিকোভার তৈরি।

ভয়েস অফ আমেরিকাকে তিনি বলেন, এই প্রদর্শনীটি ইউক্রেনের জনগণের কাছে সমর্থনের শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করে।

বন্ডি সমুদ্র সৈকতের কাছে পাহাড়ের উপর প্রদর্শনীর আয়োজকরা বলছেন, তারা অস্ট্রেলীয়দের মনে করিয়ে দিতে চান ইউক্রেনের শরণার্থীদের দুর্দশার কথা যারা রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।

১৯৯৭ সাল থেকে অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনীতে প্রায় ৪ লক্ষ দর্শকের উপস্থিতি ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে ।

এই সংঘাতের কারণে ইউক্রেনের বাস্তুচ্যুত প্রায় ৯ হাজার মানুষকে অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা দেওয়া হয়েছে। নেটোর বাইরে অস্ট্রেলিয়া ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশী সামরিক সহায়তা প্রদান করেছে।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম বহিরঙ্গন ভাস্কর্য প্রদর্শনী যেখানে ইউক্রেনীয় শিল্পীদের শিল্পকর্ম তুলে ধরা হবে।

সিডনির বন্ডি সমুদ্র সৈকতের কাছে বার্ষিকভাস্কর্য প্রদর্শনী ‘স্কাপচার বাই দ্য সি এক্সিবিশন’ থেকে সংগৃহীত অর্থ অস্ট্রেলিয়ান-ইউক্রেনীয় সম্প্রদায়ের মানবিক সহায়তার জন্য দেওয়া হবে। সমুদ্রতীরবর্তী গ্যালারিতে ১৬টি দেশ থেকে ১০০টিরও বেশি ভাস্কর্য প্রদর্শিত হবে। এই প্রদর্শনী ২১ অক্টোবর থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।

অনুষ্ঠানের আয়োজকরা বলেছেন, সিডনিতে ইউক্রেনের প্রদর্শনীর কিছু ভাস্কর্য সংহতি ও প্রতিরোধের প্রতীক।

শিল্পী ইগোর জিগুরার কলোসাস হোল্ড আপ দ্য ওয়ার্ল্ড জীবনের ভঙ্গুর দিক সম্পর্কে এবং ২০১৪ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ারআগ্রাসন। আরেকটি প্রদর্শনীতে বিশ্ব উষ্ণায়নের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে দেয়।

ইউক্রেনীয় ভাস্কর্যগুলি কিয়েভের আব্রামভিচ আর্ট এজেন্সির শিল্প পরিচালক ভিক্টোরিয়া কুলিকোভার তৈরি।

ভয়েস অফ আমেরিকাকে তিনি বলেন, এই প্রদর্শনীটি ইউক্রেনের জনগণের কাছে সমর্থনের শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করে।

বন্ডি সমুদ্র সৈকতের কাছে পাহাড়ের উপর প্রদর্শনীর আয়োজকরা বলছেন, তারা অস্ট্রেলীয়দের মনে করিয়ে দিতে চান ইউক্রেনের শরণার্থীদের দুর্দশার কথা যারা রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছে।

১৯৯৭ সাল থেকে অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনীতে প্রায় ৪ লক্ষ দর্শকের উপস্থিতি ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে ।

এই সংঘাতের কারণে ইউক্রেনের বাস্তুচ্যুত প্রায় ৯ হাজার মানুষকে অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা দেওয়া হয়েছে। নেটোর বাইরে অস্ট্রেলিয়া ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশী সামরিক সহায়তা প্রদান করেছে।