কিছু এয়ারলাইন্স ফ্লাইট স্থগিত করলেও ইউক্রেন জানিয়েছে তাদের আকাশসীমা নিরাপদ

ফাইল ফটো: জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট বিমানবন্দরে লুফথানসার বিমানগুলি সারিবদ্ধভাবে রাখা রয়েছে।

সোমবার ইউক্রেন জানিয়েছে, ইউক্রেন সীমান্তে রুশ বাহিনীর হামলার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তার পর প্রায় ১০টি এয়ারলাইন্স সেখানে উড়ান বন্ধ করেছে। ইউক্রেন জোর দিয়ে বলেছে, তাদের বিমান চলাচলের পথ খোলা এবং পূর্ব ইউরোপীয় দেশে উড়ান নিরাপদ ।

ইতোমধ্যেই ডাচ এয়ারলাইন কেএলএম ইউক্রেনের ফ্লাইট বন্ধ করে দিয়েছে। জার্মানির লুফথানসা বলেছে যে, কেএলএম-এর মতো তারাও সোমবার থেকে ইউক্রেনের ফ্লাইট বন্ধ করে দিচ্ছে।

স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এয়ারলাইন এসএএস-ও সাপ্তাহিক ফ্লাইট স্থগিত করেছে। এদিকে এয়ার ফ্রান্স "সতর্কতামূলক ব্যবস্থা" হিসাবে প্যারিস এবং কিয়েভের মধ্যকার মঙ্গলবারের ফ্লাইট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

ইউক্রেনের অবকাঠামো বিষয়ক মন্ত্রী ওলেক্সান্ডার কুব্রাকভ বলেছেন যে, ইউক্রেন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (ইউআইএ) ইতোমধ্যে টিকিট বিক্রি করছে এবং কিয়েভ থেকে মিউনিখ ও জেনেভা পর্যন্ত অতিরিক্ত ফ্লাইটে বিমানের সক্ষমতা বাড়িয়েছে, যা লুফথানসার পক্ষে করা সম্ভব হয়নি।

ইউআইএ জানিয়েছে, ১৩টি বিমান এখনো সক্রিয় রয়েছে। এয়ারলাইনটির বহরে মোট ২৬টি বিমান রয়েছে।তবে ফ্লাইটরাডার২৪ ট্র্যাকিং ডেটা অনুসারে, ১৪ ফেব্রুয়ারিতে ৭ টিসহ এর মধ্যে নয়টি বিমান গত সপ্তাহে ইউরোপে স্টোরেজ সাইটের জন্য দেশ ছেড়েছে।

ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার বিশাল সামরিক জমায়েতের ফলে দুটি ইউক্রেনীয় এয়ারলাইনস তাদের কিছু ফ্লাইটের জন্য বীমা সংক্রান্ত সমস্যা প্রকাশ করার পরে দেশত্যাগের ঢল নামে।

রাশিয়া এবং ইউক্রেন উভয়ই সোমবার সংঘর্ষ এড়াতে নতুন কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ইঙ্গিত দিয়েছে। কিন্তু ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় এয়ারলাইন বলেছে যে, তাদের বীমা সংস্থাগুলো ইতোমধ্যেই ইউক্রেনের আকাশসীমায় চলাচলরত কিছু বিমানের কভারেজ বাতিল করেছে।

বীমা কভারেজের অভাবের কারণে এয়ারলাইনগুলোর প্রত্যাহারের ঘটনা অবশ্য একটি বীমা সংস্থা অস্বীকার করেছে।

লন্ডনে হাইভ অ্যারো-এর প্রধান আন্ডাররাইটিং অফিসার ব্রুস কারম্যান বলেছেন, “এ অঞ্চল দিয়ে উড়ে যায় এমন অনেক এয়ারলাইনকে আমরা সহায়তা করে যাচ্ছি।“

সোমবার ইউক্রেন জানিয়েছে, ইউক্রেন সীমান্তে রুশ বাহিনীর হামলার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তার পর প্রায় ১০টি এয়ারলাইন্স সেখানে উড়ান বন্ধ করেছে। ইউক্রেন জোর দিয়ে বলেছে, তাদের বিমান চলাচলের পথ খোলা এবং পূর্ব ইউরোপীয় দেশে উড়ান নিরাপদ ।

ইতোমধ্যেই ডাচ এয়ারলাইন কেএলএম ইউক্রেনের ফ্লাইট বন্ধ করে দিয়েছে। জার্মানির লুফথানসা বলেছে যে, কেএলএম-এর মতো তারাও সোমবার থেকে ইউক্রেনের ফ্লাইট বন্ধ করে দিচ্ছে।

স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এয়ারলাইন এসএএস-ও সাপ্তাহিক ফ্লাইট স্থগিত করেছে। এদিকে এয়ার ফ্রান্স "সতর্কতামূলক ব্যবস্থা" হিসাবে প্যারিস এবং কিয়েভের মধ্যকার মঙ্গলবারের ফ্লাইট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

ইউক্রেনের অবকাঠামো বিষয়ক মন্ত্রী ওলেক্সান্ডার কুব্রাকভ বলেছেন যে, ইউক্রেন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (ইউআইএ) ইতোমধ্যে টিকিট বিক্রি করছে এবং কিয়েভ থেকে মিউনিখ ও জেনেভা পর্যন্ত অতিরিক্ত ফ্লাইটে বিমানের সক্ষমতা বাড়িয়েছে, যা লুফথানসার পক্ষে করা সম্ভব হয়নি।

ইউআইএ জানিয়েছে, ১৩টি বিমান এখনো সক্রিয় রয়েছে। এয়ারলাইনটির বহরে মোট ২৬টি বিমান রয়েছে।তবে ফ্লাইটরাডার২৪ ট্র্যাকিং ডেটা অনুসারে, ১৪ ফেব্রুয়ারিতে ৭ টিসহ এর মধ্যে নয়টি বিমান গত সপ্তাহে ইউরোপে স্টোরেজ সাইটের জন্য দেশ ছেড়েছে।

ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার বিশাল সামরিক জমায়েতের ফলে দুটি ইউক্রেনীয় এয়ারলাইনস তাদের কিছু ফ্লাইটের জন্য বীমা সংক্রান্ত সমস্যা প্রকাশ করার পরে দেশত্যাগের ঢল নামে।

রাশিয়া এবং ইউক্রেন উভয়ই সোমবার সংঘর্ষ এড়াতে নতুন কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ইঙ্গিত দিয়েছে। কিন্তু ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় এয়ারলাইন বলেছে যে, তাদের বীমা সংস্থাগুলো ইতোমধ্যেই ইউক্রেনের আকাশসীমায় চলাচলরত কিছু বিমানের কভারেজ বাতিল করেছে।

বীমা কভারেজের অভাবের কারণে এয়ারলাইনগুলোর প্রত্যাহারের ঘটনা অবশ্য একটি বীমা সংস্থা অস্বীকার করেছে।

লন্ডনে হাইভ অ্যারো-এর প্রধান আন্ডাররাইটিং অফিসার ব্রুস কারম্যান বলেছেন, "এ অঞ্চল দিয়ে উড়ে যায় এমন অনেক এয়ারলাইনকে আমরা সহায়তা করে যাচ্ছি।"