যুক্তরাষ্ট্র সরকার, বাংলাদেশে তাদের ভাষায়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অবনতিশীল পরিবেশের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, যেখানে ক্রমবর্ধমানভাবে কঠোর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করা হয়েছেI
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, শেখ হাসিনা এখন যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ট মিত্র। জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে সমর্থন, ইসলামী উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে অবস্থান ও সামরিক বর্বরতার কারণে পার্শবর্তী দেশ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি তার সমর্থনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র তাকে স্বাগত জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন, বিগত বছরগুলিতে বাংলাদেশ মানবাধিকার উন্নয়নে সফলতা দেখিয়েছে, তবে তিনি বলেন, সেখানে গণমাধ্যম ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের বিষয়ে আমরা উদ্বিগ্ন I
পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন, বিগত বছরগুলিতে বাংলাদেশ মানবাধিকার উন্নয়নে সফলতা দেখিয়েছে, তবে তিনি বলেন, সেখানে গণমাধ্যম ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের বিষয়ে আমরা উদ্বিগ্ন I
নেড প্রাইস সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ সরকার আগ্রাসীভাবে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রয়োগ করেছেI সরকারের করোনা মহামারী ব্যবস্থাপনা নিয়ে মন্তব্য করার জন্য কয়েক ডজন লোককে গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে প্রথমবারের মত শিক্ষাবিদরাও রয়েছেন।
নেড প্রাইস বলেন, আমরা বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি তারা যেন সাংবাদিকসহ সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করে। যাদেরকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় আটক করা হয়েছে, তাদের ন্যায্য বিচার প্রক্রিয়া যেন নিশ্চিত করা হয়।
প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রশাসন বিশ্বময় গণতন্ত্রের অবনতি থামানোর প্রয়াসের অংশ হিসাবে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতাসহ, মানবাধিকার বিষয়ে সোচ্চার হতে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেI
(এ এফ পি)