গত ১৪ মাসে, জাতিসংঘ চারটি সীমান্ত পারাপারের এলাকার মধ্যে তিনটি হারিয়েছে যা প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে সিরিয়ায় মানবিক সহায়তা পাঠাতে ব্যবহৃত হত। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পক্ষে রাশিয়া ও চীন থেকে আপত্তি ও বাধার কারণে, এই সব পারাপারের জন্য অনুমোদন নবায়ন করা হয়নি।
সাহায্য বিতরণের বিষয়ে আসাদ সরকারের যে দাবী ছিল দামেস্ক সীমান্তের সাংঘর্ষিক রেখা দিয়ে্ এনে সব সহায়তা বিতরণ করা হোক তার পরিবর্তে বাব আল-হাওয়া সীমান্ত পারাপার নবায়নে তারা আগ্রহী নয় বলে রাশিয়া ইতোমধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে । তবে জাতিসংঘ এবং এর সহযোগীরা বলেছে যে অভ্যন্তরীণ সীমান্ত রেখা পর্যাপ্ত নয় এবং এর মানবিক সহায়তা কোথায় যাবে তা ক্ষমতাসীনদের নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ করে দেয়া হবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন বলেছেন, “বর্তমান পদ্ধতি অযৌক্তিক, অকার্যকর, অরক্ষিত । এটি সরাসরি সিরিয়ার জনগণের ক্রমবর্ধমান দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে, সুতরাং, আমি ভিন্ন পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছি, বন্ধ হওয়া উভয় সীমান্তকে অনুমোদন দেওয়া হোক এবং যেটি খোলা রয়েছে সেটিকেও পুনরায় অনুমোদন দেয়া হোক। আসুন আমরা সিরিয়ার জনগণের কাছে খাবার ও ওষুধ সরবরাহ করার জন্য আরও পথ উন্মুক্ত করি।