হংকংয়ের গণতান্ত্রিক আন্দোলন নিয়ে ডক্টর ইফতেখার আহমদের সাক্ষাতকার

১৯ শ’ ৯৭ সালে বৃটেনের কাছ থেকে বেজিংয়ের হাতে হং কংয়ের নিয়ন্ত্রণ চলে যাবার পর এই প্রথম এমোন ব্যাপক আকারে হংকংয়ে এমোন গণ বিক্ষোভ দেখা গেলো।ছাত্র সমাজ বিশেষ করে রাজনৈতিক সংষ্কার ও বিশ্বজনিনভাবে স্বীকৃত পদ্ধতির নির্বাচনের দাবিতে হাজারে হাজারে রাস্তায় নামলো-বিক্ষোভে শামিল হ’লো-ব্যবসা বানিজ্য দোকান পাট,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-সরকারি কর্মক্ষেত্র বন্ধ হ’লো।হংকংয়ের প্রধান নির্বাহি কর্তা ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনার ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে চীফ সেক্রেটারিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন কিন্তু সে আলোচনা হয়নি।এটা কি কেবলই লোক দেখানোর ব্যাপার ছিলো না –সত্যিই প্রশাসন এ আলোচনা চেয়েছে?সরকারের তরফে আল্টিমেটাম নির্ধারণ করা হয় - ব্যবসা বানিজ্য দোকান পাট,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-সরকারি কর্মক্ষেত্র যাতে প্রতিবন্ধক শুন্য হতে পারে সেইমতো পদক্ষেপ যাতে প্রতিবাদিদের তরফে নেওয়া হয় তার নিশ্চয়তা বিধানের লক্ষে- কেমন প্রতিক্রিয়া হ’লো এতে?

এসব বিষয় নিয় কথা বলেন রাষ্ট্র বিজ্ঞানী, এ্যামেরিকান পাবলিক য়ূনিভার্সিটির স্কুল অফ সিকিউরিটি এ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিযের এ্যাডজাংক্ট ফ্যাকালটি ডক্টর সাঈদ ইফতেখার আহমেদ। ভয়েস অফ এ্যামেরিকার ওয়াশিংটন স্টুডিও থেকে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন সরকার কবীরুদ্দীন।

Your browser doesn’t support HTML5

iftekhar