এবার অলিম্পিক সমাচার। আজ প্রতিযোগিতার বাইরে অলিম্পিকের কিছু খবরাখবর।
শোনাচ্ছেন রোকেয়া হায়দার।
লন্ডন অলিম্পিকের প্রথম সপ্তাহটি শেষ হলো – জয় পরাজয়ের আনন্দ বেদনা তো আছেই, পাশাপাশি যারা অলিম্পিক নগরীতে যান তাদের চোখে প্রতিযোগিতার বাইরে অনেক কিছুই ধরা পড়ে। আজ আমরা কথা বলবো লণ্ডনে বাংলাদেশ দলের শেফ দ্য মিশন নুরুল ফজল বুলবুলের সঙ্গে। তিনি বাংলাদেশ দলের পাঁচজন খেলোয়াড়ের তত্ত্বাবধান তো করছেন কিন্তু খেলার মাঠের বাইরে তার দৃষ্টি আকর্ষণ করলো কি? নরুল ফজল বুলবুল জানালেন, ‘লণ্ডনে অলিম্পিক এই তৃতীয়বারের মত আসলো। এর আগে ১৯০৮, ১৯৪৮এ, এবং ৪৮এর পর এবার ২০১২তে তৃতীয়বার আসলো। এটা খুবই ঐতিহ্যমন্ডিত শহর। এবং শহরের সেন্ট্রাল লণ্ডনের পাশে টাওয়ার হ্যামলেট বরো। সেখানে এই আয়োজন। তবে পুরো লণ্ডনারদের অনেক আত্মত্যাগের মধ্যে দিয়েই এটা হচ্ছে। অলিম্পিকে যাতায়াতের জন্য নির্ধারিত রাস্তাঘাট, সেখানে অলিম্পিকের গাড়ী অন্য লেনে জানযট রেখেই তারা এগিয়ে যাচ্ছে। এখানে ৭০ হাজার ভলান্টিয়ার আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা তারা সার্ভিস দিচ্ছেন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত। তাদের এই যে স্যাক্রিফাইস, তাদের এই যে দেশপ্রমের দৃষ্টান্ত এগুলো অবশ্যই উল্লেখযোগ্য। অনেক লণ্ডনবাসী অসুবিধার কারণে খুশী নয়, কিন্তু তারপরেও তাদের গর্ব - যে তৃতীয়বার অলিম্পিক এখানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে’।
নুরুল ফজল বুলবুল জানালেন – এবারে রমজান মাসে মধ্যে অলিম্পিকে অনেকেই রোজা রাখছেন এবং নিষ্ঠার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। যাদের মধ্যে বাংলাদেশী-বৃটিশ নাগরিকও রয়েছেন। তিনি নিজের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের খেলা দেখার সুযোগে আনন্দিত, যেমন উইম্বলডন কোর্টে রজার ফেদেরারের টেনিস দেখছিলেন। আর লন্ডনের এই বিরাট আয়োজনের শরীক হতে পেরে তার মত লন্ডনে আগত দর্শকভক্ত সবাই খুশী।
শোনাচ্ছেন রোকেয়া হায়দার।
Your browser doesn’t support HTML5
নুরুল ফজল বুলবুল জানালেন – এবারে রমজান মাসে মধ্যে অলিম্পিকে অনেকেই রোজা রাখছেন এবং নিষ্ঠার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। যাদের মধ্যে বাংলাদেশী-বৃটিশ নাগরিকও রয়েছেন। তিনি নিজের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের খেলা দেখার সুযোগে আনন্দিত, যেমন উইম্বলডন কোর্টে রজার ফেদেরারের টেনিস দেখছিলেন। আর লন্ডনের এই বিরাট আয়োজনের শরীক হতে পেরে তার মত লন্ডনে আগত দর্শকভক্ত সবাই খুশী।