বাংলাদেশের দিনমজুর, ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী, দোকান মালিক, কর্মচারী, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী, গাড়িচালকসহ ব্যাপক সংখ্যক মানুষ পুনরায় লকডাউনের ব্যাপারে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা বলছেন, গত বছরের লকডাউনের ধাক্কা এখনও তারা সামলে উঠতে পারেননি। এই অবস্থায় আবার লকডাউনের কারণে তারা নতুন করে নিদারুণ আর্থিক ঝুঁকিসহ নানা ঝুঁকির মধ্যে পড়বেন।
ঢাকায় নিউমার্কেট, নীলক্ষেতসহ আশ-পাশের এলাকা এবং বসুন্ধরা শপিং মলের ব্যবসায়ী কর্মচারীরা লকডাউনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছেন। নিউমার্কেট এলাকায় পুলিশের উদ্দেশে ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছে। রাজশাহীতে ১১০টি ব্যবসায়ী সংগঠন ও গ্রুপ এক সংবাদ সম্মেলনে রোজা ও ঈদ সামনে রেখে দোকানপাট খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন।
লকডাউনের কারণে দোকানপাটে আতংকের কেনাকাটা চলছে। মানুষ শনিবার দুপুরের পর থেকেই এই কেনাকাটা শুরু করে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং গবেষক ড. নাজনীন আহমেদ ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলছেন, দীর্ঘমেয়াদী লকডাউনের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য, খাদ্য নিরাপত্তাসহ অর্থনীতি ব্যাপক ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে।
ট্রেনসহ সকল গণপরিবহন বন্ধ থাকবে এই ঘোষণায় হাজার হাজার মানুষ ঢাকা ছেড়ে গ্রামে যাচ্ছেন।....ঢাকা থেকে আমীর খসরু