রবিবার ইরাকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সাধারণ নির্বাচন। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানের মধ্যে দিয়ে ইরাকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়াস নেয়া হলেও ইরাকীরা গণতন্ত্রের ওপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে এমন মন্তব্য করে অনেকে বলেছেন নির্বাচন বয়কট করা হতে পারে।
দুই বছর আগে ইরাকের সরকার বিরোধী গণ আন্দোলনের সূত্র ধরে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সহায়তার লক্ষ্যে একটি নতুন নির্বাচনী আইনের আওতায় কয়েক মাস আগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে সশস্ত্র ইসলামপন্থী শিয়া এলিট ক্ষমতাসীনরাই ভোটে জিতবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইরাকের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী সংসদের ৩২৯ আসনের জন্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন অন্তত ১৬৭ টি দলের ৩২০০-র বেশি সংখ্যক প্রার্থী
ইরাকে নির্বাচনের পর সাধারণত প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রী পরিষদ গঠনের জন্যে দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনা চলে।
রবিবার সকাল ৭টা থেকে ভোট শুরু হয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে বলা হয় প্রধানমন্ত্রী মুস্তাফা আল-কাদিমি ভোট শুরু হওয়ার পরই ভোট দেন।