ওয়াশিংটন ভিত্তিক গবেষণা দলটি বলছে উত্তর কোরিয়া সম্ভবত প্লুটোনিয়াম চুল্লি আবার শুরু করেছে । এর ফলে সম্ভবত অস্ত্র কর্মসূচি বিস্তৃতি পেতে পারে।
জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটিতে ইউএস-কোরিয়া ইন্সটিটিউট সাম্প্রতিক কিছু উপগ্রহ চিত্রর উপর নির্ভর করে এই সিদ্দান্তে পৌছেছে। ঐ চিত্রে দেখা যাচ্ছে যে উত্তরের প্রধান ইয়ংবিয়ন স্থাপনার চুল্লির কাছের একটি ভবন থেকে সাদা বাস্প বেরুচ্ছে।
২০০৭ সালে নিরস্ত্রীকরণের বিনিময়ে সাহায্য এই চুক্তির আওতায় ঐ চুল্লিটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল । তবে এপ্রিল মাসে পিয়ংইয়ং সতর্ক করে দেয় যে তারা ইয়ংবিয়নে সব রকমের তৎপরতা আবার শুরু করবে যাতে করে গুণে ও সংখ্যায় তাদের পারমানবিক শক্তিকে চাঙ্গা করা যায়।
তবে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মুখপাত্র কিম মিন সিওক এই রিপোর্ট নিশ্চিত করেনি।
জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটিতে ইউএস-কোরিয়া ইন্সটিটিউট সাম্প্রতিক কিছু উপগ্রহ চিত্রর উপর নির্ভর করে এই সিদ্দান্তে পৌছেছে। ঐ চিত্রে দেখা যাচ্ছে যে উত্তরের প্রধান ইয়ংবিয়ন স্থাপনার চুল্লির কাছের একটি ভবন থেকে সাদা বাস্প বেরুচ্ছে।
২০০৭ সালে নিরস্ত্রীকরণের বিনিময়ে সাহায্য এই চুক্তির আওতায় ঐ চুল্লিটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল । তবে এপ্রিল মাসে পিয়ংইয়ং সতর্ক করে দেয় যে তারা ইয়ংবিয়নে সব রকমের তৎপরতা আবার শুরু করবে যাতে করে গুণে ও সংখ্যায় তাদের পারমানবিক শক্তিকে চাঙ্গা করা যায়।
তবে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মুখপাত্র কিম মিন সিওক এই রিপোর্ট নিশ্চিত করেনি।