কর্তৃপক্ষ বলছে যে এই সম্ভাব্য ঘাতকরা একজন মিশরী এবং একজন বাংলাদেশীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছিল যারা আল ক্বায়দা ও পাকিস্তান ভিত্তিক হাক্কানি চক্রের সদস্য। কর্মকর্তারা বলছেন যে ষড়যন্ত্রকারীদের নিজেদের কাজ চালিয়ে যাবার জন্যে দেড় লক্ষ ডলারের তহবিল রয়েছে।
আফগানিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা বুধবার বলেছে যে এ ব্যাপারে সন্দেহভাজন ছ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে যাদের মধ্যে ,অভিযোগ করা হচ্ছে কয়েকজনকে পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানের উপজাতীয় এলাকায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
আফগানিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা অধিদপ্তরের মুখপাত্র লুৎফুল্লাহ মাশাল বলছেন যে তারা কাবুলে তৎপর যে চক্রকে গ্রেপ্তার করেছেন যেটি অত্যন্ত বিপজ্জনক ও শিক্ষিত একটি দল , যাতে শিক্ষক ও ছাত্ররা রয়েছে এবং মি কারজাইয়ের একজন দেহরক্ষি ও এতে অন্তর্ভূক্ত।
ফরাসী বার্তা সংস্থা নাম প্রকাশ করা হয়নি এমন একজন কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বলছে যে গোয়েন্দা সংস্থাগুলি ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত বলে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তাদেরকে সন্ধান করছে। আর এদের মধ্যে ছাত্র শিক্ষক , সরকারী কর্মচারি ও সাংবাদিক ও রয়েছে।
২০০২ সালে নের্তৃত্বে আসার পর পর থেকে মি কারজাই অন্তত তিনবার তাকে হত্যার প্রচেষ্টা থেকে রক্ষা পেয়েছেন।