মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক ইরানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং বিভিন্ন অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হওয়া মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা বন্ধ করার জন্য ইসলামিক প্রজাতন্ত্রটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে তুর্ক বলেন, “ এটা খুবই উদ্বেগজনক যে, ইরানে প্রতি বছর মৃত্যুদণ্ডের শিকার মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।ইরানের এই ক্রমবর্ধমান মৃত্যুদণ্ড ঠেকানোর এখনই উপযুক্ত সময়।”
হাই কমিশনারের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে অন্তত ৯০১ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়, যার মধ্যে ডিসেম্বরের এক সপ্তাহে ৪০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
তারা বলছে, সাম্প্রতিক দশক গুলোর মধ্যে ইরানে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় ২০১৫ সালে, ইরানের অন্তত ৯৭২ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা কমার পর ২০২২ সাল থেকে এই সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
হাই কমিশনারের মুখপাত্র লিজ থ্রোসেল জেনেভায় এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, “২০২৩ সালে কমপক্ষে ৮৫৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন ২০২৪ সালে ৯০১ জনের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার বিষয়টি “ আশঙ্কাজনক ও মর্মঘাতী ভাবে বিশাল”।
ইরান সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন, যারা ২০২৪ সালের মার্চ মাসে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছিল, তাতে দেখা গেছে , “কয়েক মাস ধরে ইরানের ৩১ টি প্রদেশের মধ্যে ২৬টিতে” কমপক্ষে ৪৯ জন নারী এবং ৬৮ জন শিশু সহ ৫৫১ জনের মৃত্যুর “ বিশ্বাসযোগ্য পরিসংখ্যান” পাওয়া গেছে।
থ্রোসেল বলেন, গতবছর নারীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা বেড়েছে। তিনি বলেন,“আমরা জানতে পারছি ২০২৪ সালে অন্তত ৩১ জন নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে যা গত ১৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।”
মানবাধিকার প্রধান তুর্ক ইরানি কর্তৃপক্ষকে “ চূড়ান্তভাবে এটি বিলুপ্ত করার লক্ষ্যে” মৃত্যুদণ্ডের ব্যবহার স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “আমরা যে কোন পরিস্থিতিতে মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করছি। এটি বেঁচে থাকার মৌলিক অধিকারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এবং নিরাপরাধ মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার অগ্রহণযোগ্য ভাবে ঝুঁকি বাড়ায়।”
তিনি জোর দিয়ে বলেন, “ এবং স্পষ্ট করে বলতে গেলে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের অধীনে সুরক্ষিত আচরণের জন্য এটি কখনোই চাপিয়ে দেয়া যায় না।”
মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক ইরানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং বিভিন্ন অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হওয়া মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা বন্ধ করার জন্য ইসলামিক প্রজাতন্ত্রটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে তুর্ক বলেন, “ এটা খুবই উদ্বেগজনক যে, ইরানে প্রতি বছর মৃত্যুদণ্ডের শিকার মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।ইরানের এই ক্রমবর্ধমান মৃত্যুদণ্ড ঠেকানোর এখনই উপযুক্ত সময়।”
হাই কমিশনারের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে অন্তত ৯০১ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়, যার মধ্যে ডিসেম্বরের এক সপ্তাহে ৪০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
তারা বলছে, সাম্প্রতিক দশক গুলোর মধ্যে ইরানে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় ২০১৫ সালে, ইরানের অন্তত ৯৭২ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা কমার পর ২০২২ সাল থেকে এই সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
হাই কমিশনারের মুখপাত্র লিজ থ্রোসেল জেনেভায় এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, “২০২৩ সালে কমপক্ষে ৮৫৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন ২০২৪ সালে ৯০১ জনের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার বিষয়টি “ আশঙ্কাজনক ও মর্মঘাতী ভাবে বিশাল”।
ইরান সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন, যারা ২০২৪ সালের মার্চ মাসে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছিল, তাতে দেখা গেছে , “কয়েক মাস ধরে ইরানের ৩১ টি প্রদেশের মধ্যে ২৬টিতে” কমপক্ষে ৪৯ জন নারী এবং ৬৮ জন শিশু সহ ৫৫১ জনের মৃত্যুর “ বিশ্বাসযোগ্য পরিসংখ্যান” পাওয়া গেছে।
থ্রোসেল বলেন, গতবছর নারীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা বেড়েছে। তিনি বলেন,“আমরা জানতে পারছি ২০২৪ সালে অন্তত ৩১ জন নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে যা গত ১৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।”
মানবাধিকার প্রধান তুর্ক ইরানি কর্তৃপক্ষকে “ চূড়ান্তভাবে এটি বিলুপ্ত করার লক্ষ্যে” মৃত্যুদণ্ডের ব্যবহার স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “আমরা যে কোন পরিস্থিতিতে মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করছি। এটি বেঁচে থাকার মৌলিক অধিকারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এবং নিরাপরাধ মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার অগ্রহণযোগ্য ভাবে ঝুঁকি বাড়ায়।”
তিনি জোর দিয়ে বলেন, “ এবং স্পষ্ট করে বলতে গেলে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের অধীনে সুরক্ষিত আচরণের জন্য এটি কখনোই চাপিয়ে দেয়া যায় না।”