মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কাছে বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব তুলে ধরবে বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
এই সমুদ্রবন্দর, নেপাল ও ভুটানের মতো ল্যান্ডলকড রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সংযোগ রক্ষা সহজ করবে বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জাতীয় সংসদ ভবনের পার্লামেন্ট এলডি হলে জাপানের সাসাকাওয়া পিস ফাউন্ডেশনের ওশান পলিসি রিসার্চ ইউনিট আয়োজিত কর্মশালায় এ কথা বলেন স্পিকার।
“মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরের মাধ্যমে, বাংলাদেশসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন রাষ্ট্রের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে। এই সমুদ্রবন্দর জলপথের মাধ্যমে বিভিন্ন রাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ সহজতর করার পাশাপাশি ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে;” বলেন স্পিকার শিরীন শারমিন।
এই সমুদ্র বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কাছে বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব তুলে ধরবে বলে উল্লেখ করেন স্পিকার চৌধুরী। তিনি বলেন, “মহাসাগরকে ব্যবহারের পাশাপাশি এর টেকসই উন্নয়নের দিকেও মনোযোগী হতে হবে।”
বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির কর্মশালা সঞ্চালনা করেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওশান পলিসি পিস ফাউন্ডেশনের রিসার্চ ফেলো ইমাদুল ইসলাম এবং গবেষক কামরান রেজা চৌধুরী।