ইরান কর্তৃপক্ষ বিক্ষোভকারী মোহাম্মদ মাহদি কারামি এবং সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেইনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পরে সোমবার ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি ইরানের সবচেয়ে ঊর্ধ্বতন কূটনীতিককে ডেকে পাঠান।
ক্লেভারলি এক বিবৃতিতে তিনি জানান, “আজ আমি ইরানের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্সকে তলব করেছি যাতে আমরা সপ্তাহান্তে যে ঘৃণ্যতম মৃত্যুদণ্ড প্রত্যক্ষ করেছি তার নিন্দা জানাতে পারি।”
ব্রিটেন বলেছে, গত সেপ্টেম্বরে ২২ বছর বয়সী কুর্দি ইরানি নারী মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর থেকে তারা ইরানের নেতৃত্বস্থানীয় কর্মকর্তাদের ওপর “গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনে তাদের ভূমিকার জন্য” ৪০টিরও বেশি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
আমিনির মৃত্যুর পর বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তা বাহিনীর এক সদস্যকে হত্যার অভিযোগে শনিবার ওই দুই ব্যক্তিকে ফাঁসি দেয়া হয়।
সর্বশেষ যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলো তারা সহ বিক্ষোভের পর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ৪ জন বিক্ষোভকারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।