রেডিয়েন্ট বনসাই সোসাইটির উদ্যোগে ঢাকায় হয়ে গেল বনসাই প্রদর্শনী। গাছ প্রেমিরা গাছকে ভালবেসে বনসাই দেখতে সেই প্রদর্শনীতে নানান গাছের সাথে পরিচয় হতে চলে আসেন। বড়দের পাশাপাশি মা-বাবার সাথে ছোটরা উপভোগ করে প্রদর্শনী।
এ সময় গাছের নানাদিক তুলে ধরেন রেডিয়েন্ট বনসাই সোসাইটির সভাপতি গুলশান নাসরিন চৌধুরী।
বড় প্রজাতির গাছ কিভাবে ছোট আকৃতির করে ঘরের ভিতরে রাখা যায় তাও অনেকে দেখতে আসেন।
শক্ত কাণ্ড বিশিষ্ট গাছকে নান্দনিক ভাবে ক্ষর্বাকৃতি করার শিল্পকে মুলত বনসাই বলা হয়। বনসাই এর পারিভাষিক অর্থ জীবন্ত ভাস্কর্য৷ এর ইতিহাস বহু পুরানো। ধারনা করা হয় প্রায় ২০০০বৎসর পূর্বে চীনে প্রথম শুরু হয়, এবং পরবর্তীতে চীনের অন্যান্য অঞ্চলে তা ছড়িয়ে পরে। বর্তমানে বাংলাদেশে বনসাইয়ের ভীষন কদর রয়েছে, যা দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশেও যাচ্ছে।
প্রায় ৩০০ প্রজাতির বনসাই প্রদর্শিত হয়েছিল। যার মূল্য ১,০০০টাকা থেকে ১,৮০,০০০টাকা ছিল।
ঢাকা থেকে নাসরিন হুদা বিথীর রিপোর্ট।